• শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৫৪ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
সর্বশেষ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আগমন ও ড. মোশাররফের বিএনপিতে আত্মপ্রকাশ মেঘনার ভাটের চর–বি আর টিসি মোড় সড়ক: বরাদ্দকৃত অর্থ পুকুরচুরি নয়তো? দিপুর শরীরের রক্ত ঝরেনি, যুবদলের রক্ত ঝরেছে মেঘনায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রধান অতিথি  থাকছেন ড. খন্দকার মারুফ হোসেন নির্বাচন কীভাবে হবে তা রাজনৈতিক নেতারা ঠিক করবেন: প্রধান উপদেষ্টা যুবসমাজকে খেলাধুলার মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ রাখার আহ্বান ড. খন্দকার মারুফ হোসেনের বিগত বছরের তুলনায় মেঘনায় এইচএসসি ফলাফলে ইতিবাচক অগ্রগতি মেঘনায় অধরাই রয়ে গেল মাদকের সম্রাটরা এইচএসসির উদ্বেগজনক ফলাফলের জন্য ফ্যাসিস্ট সরকারের ব্যর্থ শিক্ষানীতিই দায়ী : ড.খন্দকার মারুফ হোসেন মেঘনায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু

ব্যস্ততা বেড়েছে কুষ্টিয়ার তাঁত পল্লীর তাঁতিদের

নিজস্ব সংবাদ দাতা / ১৫৫ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০১৯

ঢাকা, মঙ্গলবার, ২১ মে ২০১৯ ,ডেস্ক রিপোর্ট   : ঈদ উপলক্ষে কুষ্টিয়ার লুঙ্গি, গামছা, চাদর, বেডশিট এর চাহিদা বেড়েছে কয়েকগুণ। নানা প্রতিবন্ধকতা থাকলেও ক্রেতাদের চাহিদা মেটাতে রাত দিন পরিশ্রম করছেন কারিগররা। তবে অর্থ ও দক্ষ শ্রমিক সংকটে বিপাকে পড়েছেন শিল্পের সাথে জড়িতরা। এ জন্য তারা চান সরকারের সহায়তা। অবশ্য চলতি অর্থ বছর থেকে স্বল্প সুদে ব্যাংক ঋণের আশ্বাস দেন তাঁত বোর্ডের কর্মকর্তা। কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার তাঁত পল্লীর ঘরগুলোতে এখন ৪৪ হাজার হস্ত চালিত আর ১ হাজার ২৩৭টি বিদ্যুৎ চালিত তাঁতের খট খট শব্দ। রমজানের এই সময় ক্রেতাদের চাহিদা মেটানোর জন্য ব্যস্ত সময় পার করেছেন কারিগররা। ঈদ ঘনিয়ে আসার সাথে সাথে শেষ মুহূর্তের কর্মযজ্ঞে মুখর কুমারখালী উপজেলার ২৩টি গ্রাম। এসব কারিগরের নিপুণ হাতের ছোঁয়ায় তৈরি হচ্ছে গামছা, লুঙ্গি, চাদর, বেডশিটসহ নানা ধরণের তোয়ালে। পূঁজির স্বল্পতা আর শ্রমিক সংকটের কারণে হিমশিম খাচ্ছেন মালিকরা। কাঁচামালের দাম বাড়লেও তৈরি করা গামছা, লুঙ্গি, চাদর, বেডশিটের দাম বৃদ্ধি পায়নি। এ কারণে পণ্য উৎপাদনে সংকটে পড়ছে এ শিল্পের সাথে জড়িতরা। এ জন্য তারা চান সরকারের সহায়তা। তাঁতিরা বলছেন, ঈদের সময় লুঙ্গির চাহিদা থাকে এজন্য বেশি বোনাতে হয়। কাজের চাপ বেশি এজন্য প্রডাকশন বাড়াতে হয়। সরকার যদি আমাদের সহায়তা করে তাহলে আমরা আগে থেকে এগুলো উৎপাদন করে রেখে বিক্রি করতে পারি। অবশ্য তাঁত শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে স্বল্প সুদে ব্যাংক ঋণের বিষয়ে আশ্বাস দেন তাঁত বোর্ডের কর্মকর্তারা। কুষ্টিয়ার তাঁত বোর্ডের উপ-সহকারী পরিচালক মোঃ মেহেদী হাসান বলেন, সারা দেশে ১৫৮ কোটি টাকা ঋণ সুবিধা দেয়া হয়েছে। যেটা আগামী ঈদের আগে তারা সুবিধা পাবে। বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে বস্ত্র শিল্পের বার্ষিক আয় প্রায় ৩০০ কোটি টাকা। মুুুক্তখবর ।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন

এই জাতীয় আরো খবর দেখুন