• শনিবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:১৪ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
সর্বশেষ
মেঘনায় ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের গণমিছিলকে কেন্দ্র করে বিএনপি ঐক্যবদ্ধ, সৃষ্টি হয়েছে উৎসবমুখর পরিবেশ মেঘনায় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত সদর দক্ষিণ সার্কেল অফিসে পুলিশ সুপারের বার্ষিক পরিদর্শন মেঘনায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান: হাসপাতালকে জরিমানা, ডেন্টাল কেয়ার সিলগালা সাপ আতঙ্কে মেঘনা সাব-রেজিস্টারের অস্থায়ী অফিস অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ স্থানান্তরের দাবি জনসাধারণের কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে ঢাকায় সমাবেশ, উন্নয়ন বঞ্চনার অভিযোগ তুলে প্রধান অতিথির কঠোর সমালোচনা গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা এখানে যদি দুর্নীতি চায় কি না—এমন গণভোট করি শতভাগ মানুষ ভোট দেবে ‘চাই না’ : দুদক চেয়ারম্যান কুমিল্লা উত্তর জেলা মহিলা দলের সহ-নারী বিষয়ক সম্পাদক হালিমা আক্তারের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার মেঘনায় প্রবাসীর বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি

নববধুর গোপনাঙ্গ কেটে ফেলার অভিযোগে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা।

নিজস্ব সংবাদ দাতা / ১৪১ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৯ জুন, ২০১৯

২৯ জুন ২০১৯, বিন্দুবাংলা টিভি. কম,

জকিগঞ্জ(সিলেট)প্রতিনিধি::
বিয়ের চারদিনের মাথায় নববধুর যৌনাঙ্গ কাঁচি দিয়ে কেটে ফেলেছেন তার স্বামী। সিলেটের ওসমানী হাসপাতালে ৫ দিনের চিকিৎসা শেষে ২৪ জুন নির্যাতিতা জকিগঞ্জ থানায় এ ব্যাপারে মামলা দায়ের করেছেন। ভয়ংকর বিভৎস এ ঘটনাটি ঘটেছে সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলার চারিগ্রামে।

মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেছেন চারিগ্রামের মৃত মুচব্বির আলীর ছেলে নাজিম উদ্দিন(৩৩)এর সাথে ১৩ জুন হরাইত্রিলোচন গ্রামের দিনমজুর আব্দুল গফুরের মেয়ে মামলার বাদী রুনা বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের প্রথম রাতেই রুনার স্বামী নাজিম উদ্দিন স্ত্রীকে বলেন বিয়েতে তার প্রায় এক লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে। সে টাকা বাবার বাড়ী থেকে এনে দেয়ার জন্য রুনাকে চাপ দেন। ১৭ জুন গভীর রাতে যৌতুকের টাকা নিয়ে বাকবিতন্ডার সময় গামছা ও ওড়না দিয়ে হাত-পা বেঁধে মারধোরের এক পর্যায়ে রুনার যৌনাঙ্গে কাঁচি ঢুকিয়ে তা কেটে ফেলে।

এতে রুনা অজ্ঞান হয়ে যান। ভোরে রক্তাক্ত অবস্থায় গ্যাস চালিত অটো রিকসা (সিএনজি) দিয়ে বাবার বাড়ী পাঠিয়ে দেন স্বামী নাজিম। রুনাকে প্রথমে জকিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরে সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রুনার বাবা নাজিম উদ্দিন বলেন, পাঁচদিন আমার মেয়ে হাসপতাল ভর্তি ছিলো। পাঁচ সন্তানের মধ্যে রুনা সবার বড় মেয়ে। লোন, ঋণের টাকায় মেয়ের বিয়ের কাজ সম্পন্ন করেছি। মেয়ের জামাই নাজিম আমার মেয়েটিকে সর্বনাশ করল। আমি বিচার চাই।

জকিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) হাবিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, জঘন্য ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা হয়েছে। আসামী ধরার চেষ্টা চলছে।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন

এই জাতীয় আরো খবর দেখুন