August 2, 2025, 3:30 am
সর্বশেষ:
ইসিকে ধন্যবাদ জানিয়ে মেঘনায় বিএনপির সভা মেঘনায় এলজিইডির উদ্যোগে ৯টি নতুন ব্রীজ ও ৩৪ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প সয়েল টেস্ট সম্পন্ন, দ্রুত শুরু হচ্ছে নির্মাণ কাজ ১০২ এসি ল্যান্ডকে প্রত্যাহার ৬০ প্রকল্পের শত ঠিকাদার, টাকা তুলে নিয়ে উধাও গারদ খানার মতো মেঘনার সাব-রেজিস্ট্রি অফিস পরিবেশ স্বাস্থ্যসম্মত না হওয়ায় জনদুর্ভোগ চরমে দেশে নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সব জেলায় সতর্কবার্তা সত্যের কলম রক্তাক্ত: মেঘনায় সাংবাদিক নিপীড়নের শ্বাসরুদ্ধ পরিবেশ জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা বাতিলের রায় বহাল The Guardian of Democracy — Tarique Rahman

ঢাকার দুই সিটির ভোট জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে: ইসি সচিব

১১ ডিসেম্বর ২০১৯, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্ট :

নির্বাচন কমিশন ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন জানুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। আগামী সপ্তাহে এই নির্বাচনের তফসিলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) নির্বাচন ভবনে অনুষ্ঠিত কমিশন সভা শেষে নির্বাচন কমিশন সচিব মো. আলমগীর এসব তথ্য জানান।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার সভাপতিত্বে সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২ (আরপিও)-এর সংশোধনী ও সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ আইন ২০১৯ সংশোধনীর খসড়া চূড়ান্তকরণ, নির্বাচন প্রশিক্ষণ বাজেটের প্রমিতকরণ নীতিমালা, একাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রতিবেদন প্রকাশ এবং নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রমের ওপর প্রামাণ্যচিত্র প্রকাশের বিষয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে সীমানা নির্ধারণ আইনের খসড়া চূড়ান্ত হলেও আরপিওথর বিষয়টি চূড়ান্ত হয়নি। বৈঠকে ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে কোনও আলোচনা হয়নি বলে ইসি সচিব জানান। তবে এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন তিনি। আগামী সপ্তাহে কমিশন সভায় এই নির্বাচনের বিষয়টি চূড়ান্ত হবে বলে তিনি জানান।
মো. আলমগীর বলেন, জানুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরশেন নির্বাচন হবে। তবে কত তারিখে ভোট হবে এ বিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। আগামী সপ্তাহে কমিশনের সভা হবে। ওই সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। ওই সময় ভোটের তারিখ ও তফসিলের বিষয়টি জানা যাবে।
সীমানা নির্ধারণ আইনে কোন ধরনের পরিবর্তন বা পরিমার্জন আসছে, সে বিষয় ইসি সচিব কিছু জানাননি। তিনি বলেন, বিদ্যমান আইনটির কিছু সংযোজন-বিয়োজন হয়েছে। জনসংখ্যা, ভোটার, আয়তন, যোগাযোগব্যবস্থা বিবেচনা করে আইনের সংশোধনীর খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। কী কী পরিবর্তন এসেছে, সেটা না দেখে বলতে গেলে ভুলবার্তা যাবে। তবে বলা যায় বর্তমান আইনে ৯০ শতাংশ ঠিক রেখে ১০ শতাংশের মতো পরিবর্তন এসেছে। আর আইনটিকে বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে। ভেটিংয়ের জন্য এটি আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে বলে জানান তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা