July 27, 2025, 5:45 am
সর্বশেষ:
মেঘনায় এসএসসির প্রশংসাপত্রে স্কুলের টাকা আদায় : প্রধান শিক্ষকের স্বীকারোক্তি ১৫ জেলায় ৩ ফুট জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা শুভাকাঙ্ক্ষীদের সুমতি—উন্নতির পথে অদৃশ্য শক্তি মেঘনায় বিএনপির দ্বন্দ্ব নিরসনে হাইকমান্ডের উদাসীনতায় ভিন্ন দলগুলোর পোয়াবারো মেঘনা ‘দূর্গম’ কেন—পুনর্মূল্যায়ন এখন সময়ের দাবি মেঘনায় খাস জমি, হালট ও খাল উদ্ধারে প্রশাসনের জোরালো ভূমিকা দরকার মেঘনায় টেকসই উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ: বেলে মাটি, অনিয়ম ও ভাঙনের গল্প শিক্ষা সবার জন্য—টেকসই উন্নয়নের ভিত্তি দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীম মেঘনায় বিএনপির ৩১ দফা নারীদের ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে: নেতৃত্বে চাই ছাত্রী-নারী সক্রিয়তা

ক্ষুধা আর লকডাউন একসাথে চলে না: জি এম কাদের

২৬ জুন ২০২১, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

খেটে খাওয়া হতদরিদ্রদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত না করে লকডাউন কখনও সফল হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। তিনি বলেন, ‘ক্ষুধার্ত মানুষকে কখনও ঘরে আটকে রাখা যায় না। ক্ষুধা আর লকডাউন একসাথে চলে না। হতদরিদ্রদের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত না করে লকডাউন কখনও সফল হবে না।’

শনিবার (২৬ জুন) এক বিবৃতিতে পরিস্থিতি বিবেচনায় লকডাউনের ‘বিকল্প নেই’ উল্লেখ করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, এটা মানতেই হবে, করোনা ভাইরাস মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়লে লকডাউনের বিকল্প নেই। কিন্তু দেশে কয়েক কোটি খেটে খাওয়া মানুষ আছে, যাদের ঘরে খাবার মজুদ থাকে না। প্রতিদিন আয় করেই প্রতিদিনের খাবার জোগার করতে হয় তাদের। এমন প্রায় প্রতিটি পরিবারে খাবারের সাথে ঔষধ ও কোনো কোনো ক্ষেত্রে শিশু খাদ্য কিনতে হয়। দিতে হয় বাসা ভাড়াও। লকডাউনের কারণে কয়েক কোটি মানুষ প্রতিদিন কাজে যেতে না পারলে হাহাকার উঠবে এ সকল পরিবারে। এসব পরিবারের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিৎ করতে না পারলে দেশে মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি হতে পারে বলেও আশঙ্কা করছেন জি এম কাদের।

বিবৃতিতে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়তে পারে অভাবের কারণে। হতদরিদ্রদের জন্য সরকারি সহায়তা যেনো চুরি না হয়, সেজন্যও কঠোর প্রস্তুতি থাকতে হবে সংশ্লিষ্টদের।’

করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি রোধ করতে আগামী সোমবার থেকে সারা দেশে কঠোর লকডাউন আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানিয়েছেন, আপাতত এক সপ্তাহের জন্য কঠোর লকডাউন কার্যকর করা হচ্ছে। পরে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে এটা বাড়ানো হতে পারে।

এ সময় জরুরি পরিসেবা ছাড়া সব সরকারি-বেসরকারি অফিস, দোকানপাট ও শপিংমল বন্ধ থাকবে। জরুরি পণ্যবাহী যান ব্যতীত সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে শুধু যানবাহন চলাচল করতে পারবে। লকডাউনের সময় জরুরি কারণ ছাড়া বাড়ির বাইরে কেউ বের হতে পারবেন না।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা