July 27, 2025, 3:40 am
সর্বশেষ:
মেঘনায় এসএসসির প্রশংসাপত্রে স্কুলের টাকা আদায় : প্রধান শিক্ষকের স্বীকারোক্তি ১৫ জেলায় ৩ ফুট জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা শুভাকাঙ্ক্ষীদের সুমতি—উন্নতির পথে অদৃশ্য শক্তি মেঘনায় বিএনপির দ্বন্দ্ব নিরসনে হাইকমান্ডের উদাসীনতায় ভিন্ন দলগুলোর পোয়াবারো মেঘনা ‘দূর্গম’ কেন—পুনর্মূল্যায়ন এখন সময়ের দাবি মেঘনায় খাস জমি, হালট ও খাল উদ্ধারে প্রশাসনের জোরালো ভূমিকা দরকার মেঘনায় টেকসই উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ: বেলে মাটি, অনিয়ম ও ভাঙনের গল্প শিক্ষা সবার জন্য—টেকসই উন্নয়নের ভিত্তি দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীম মেঘনায় বিএনপির ৩১ দফা নারীদের ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে: নেতৃত্বে চাই ছাত্রী-নারী সক্রিয়তা

চিকিৎসককে মারধর করা সেই যুবলীগ নেতা বহিষ্কার

০৮ জুলাই ২০২১, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসককে মারধরের ঘটনায় যুবলীগ নেতা মাহবুবুল হক মনিকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। তিনি মুক্তাগাছা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ছিলেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ময়মনসিংহ জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট আজহারুল ইসলাম।

তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রীয় নির্দেশে মাহবুবুল হক মনিকে যুবলীগ থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।’

মঙ্গলবার (৬ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে মাহবুবুল হকসহ ৮ থেকে ১০ জন মিলে মুক্তাগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালের ইমারজেন্সি মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. এ এইচ এম সালেকিন মামুনের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেন ও বিভিন্ন হুমকি দেন। এরপর সবাই মিলে ওই চিকিৎসককে মারধর করেন।

এ ঘটনায় ওইদিন মাহবুবুল হক মনিকে আসামি করে ডা. এ এইচ এম সালেকিন বাদী হয়ে মামলা করেন। ওইদিন রাতেই যুবলীগ নেতা মাহবুবুল আলম মনিকে (৩৫) গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন বুধবার (৭ জুলাই) সকালে মাহবুবুল হক মনির আরো চার সহযোগী কামরুজ্জামান (৩৫), জুয়েল (২৭), রানা দে (২৬), শরীফকেও (২৫) গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের সবাইকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, মারধরের শিকার ডা. এ এইচ এম সালেকিন মামুন ইমারজেন্সিতে কর্মরত ছিলেন। এ অবস্থায় দুপুর পৌনে ১টার দিকে হাসপাতালের হটলাইনে ফোন দিয়ে মুক্তাগাছা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মাহবুবুল হক মনি পরিচয় দিয়ে এক ব্যক্তি তার বৃদ্ধ মায়ের করোনা পরীক্ষার জন্য বাসায় গিয়ে নমুনা নেয়ার ব্যাপারে জানতে চান।

ডা. সালেকিন জানান, বাসায় গিয়ে নমুনা নেয়া আপাতত বন্ধ। তাই তার মাকে হাসপাতালে নিয়ে এসে নমুনা দেয়ার পরামর্শ দেন।

এর কিছুক্ষণ পর দুপুর ২টার দিকে মাহবুবুল হক মনি ও ৮-১০ জন মিলে হাসপাতালের ইমারজেন্সি মেডিকেল কর্মকর্তা কক্ষে প্রবেশ করে তাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেন ও হুমকি দেন। এরপর সবাই মিলে চিকিৎসককে মারধর করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা