March 9, 2025, 3:17 pm
সর্বশেষ:
দুই পানি শোধনাগার প্রকল্প ১০ বছর ধরে আটকা, প্রধান উপদেষ্টার বিস্ময় অর্থনৈতিক অঞ্চলে মাসে কোটি টাকা চাঁদা দাবি, কর্মকর্তাকে হত্যার  হুমকির অভিযোগে বৈছাআ নেতাসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা  মেঘনায় বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের ইফতার মাহফিল ছাত্রলীগ থেকে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যুগ্ম সদস্য সচিব সাংবাদিক সাঈদ আহমেদ খানের মায়ের দাফন সম্পন্ন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ইউনিয়ন বিএনপির নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় করলেন সেলিম ভূঁইয়া কুমিল্লায় বাজার মনিটরিং টাস্কফোর্সের অভিযান মেঘনায় বাজার নিয়ন্ত্রণে উপজেলা প্রশাসনের আলোচনা সভা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপর হামলার নাটক সাজিয়ে অবৈধ বালু উত্তোলন মেঘনায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত

আবহাওয়া নিম্নচাপের কারনে নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ।

২৯ জুলাই ২০২১,বিন্দুবাংলা টিভি. কম,

সুইটি আক্তার, মাদারীপুর।

আবহাওয়া নিম্নচাপের প্রভাবে নদীতে ঢেউ আর স্রোত বেড়ে যাওয়ায় বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল সাময়িক বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের সহ-মহাব্যবস্থাপক আহম্মদ আলী জানান, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বৈরী আবহাওয়ার মধ্যে ও ফেরি চলাচল করছিলো পরে আবহাওয়া নিম্নচাপের প্রভাব নদীতে স্রোত আরও বেড়ে যাওয়ায় খারাপের দিকে দেখা দিলে বেলা ১২টায় ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। ঝুঁকি এড়াতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়।

আবহাওয়া পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবার ফেরি চলাচল শুরু করবে বলে জানান।

বাংলাবাজার ঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক জামিল আহমেদ ভূঁইয়া বলেন, বৈরী আবহাওয়ায় সকাল থেকে এই ঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীর চাপ অন্যদিনের চেয়ে কম ছিল।

একে তো বর্ষার মৌসুম পদ্মায় আগে থেকেই প্রচণ্ড স্রোত রয়েছে। তার ওপর নিম্নচাপের কারণে পদ্মায় এখন আরও উত্তাল। নদীতে বড় বড় ঢেউ আর প্রচন্ড স্রোত দেখা যাচ্ছে।

এছাড়া
সহ-মহাব্যবস্থাপক আহম্মদ আলী বলেন, ফেরিগুলো ঠিকমত চলতে পারছে না। ঘাটে ভিড়তে এবং ছাড়তে সমস্যা হচ্ছে।

ঘাটগুলো ডিসপ্লেস হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় ফেরি চালানো ঝুঁকিপূর্ণ।

এদিকে ঢেউয়ে শিমুলিয়ায় ২ ও ৪ নম্বর ফেরিঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাছাড়া ১ নম্বর ঘাটে অলস ফেরিগুলো নোঙর করে রাখায় এটি ব্যবহৃত হচ্ছে না। এখন শুধু ৩ নম্বর ঘাট ব্যবহার করে সীমিত সংখ্যক ফেরি চালানো হচ্ছে।
বহরের ১৮ ফেরির মধ্যে সাতটি চলছে।

লকডাউনের কারণে আগে থেকেই সাধারণ গাড়ি পার করা হচ্ছে না। শুধু জরুরি পরিষেবার জন্য এই সাতটি ফেরি চালানো হচ্ছিল ১ জুলাই থেকে।

এদিকে কঠোরতার হুঁশিয়ারি দিয়ে শুরু হওয়া লকডাউনের মধ্যেও স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে অনেকে পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে ফেরিতে করে। লকডাউনের কারণে লঞ্চ বন্ধ থাকায় ফেরিই তাদের একমাত্র ভরসা। অনুমোদন না থাকায় স্পিডবোটও বন্ধ রেখেছে প্রশাসন।

ঘাটে দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কাউসার হামিদ বলেন, ঢাকা থেকে দক্ষিণ বঙ্গে যাওয়া বা দক্ষিণ বঙ্গ থেকে ঢাকায় ফেরার প্রতিটি গাড়িতে তারা নজরদারি রাখছেন” যৌক্তিক কারণ দেখাতে না পারলে জরিমানা করছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা