• শনিবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৩১ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
সর্বশেষ
মেঘনায় ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের গণমিছিলকে কেন্দ্র করে বিএনপি ঐক্যবদ্ধ, সৃষ্টি হয়েছে উৎসবমুখর পরিবেশ মেঘনায় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত সদর দক্ষিণ সার্কেল অফিসে পুলিশ সুপারের বার্ষিক পরিদর্শন মেঘনায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান: হাসপাতালকে জরিমানা, ডেন্টাল কেয়ার সিলগালা সাপ আতঙ্কে মেঘনা সাব-রেজিস্টারের অস্থায়ী অফিস অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ স্থানান্তরের দাবি জনসাধারণের কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে ঢাকায় সমাবেশ, উন্নয়ন বঞ্চনার অভিযোগ তুলে প্রধান অতিথির কঠোর সমালোচনা গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা এখানে যদি দুর্নীতি চায় কি না—এমন গণভোট করি শতভাগ মানুষ ভোট দেবে ‘চাই না’ : দুদক চেয়ারম্যান কুমিল্লা উত্তর জেলা মহিলা দলের সহ-নারী বিষয়ক সম্পাদক হালিমা আক্তারের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার মেঘনায় প্রবাসীর বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি

নদী খননের বালু বিক্রি করে সরকারি কোষাগারে আসতে পারে শতকোটি টাকা

নিজস্ব সংবাদ দাতা / ১৬৭ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৪ মে, ২০২৪

বিপ্লব সিকদার।। 

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন অধিদপ্তরের ড্রেজিং বিভাগ  পলি পড়ে নদীতে চর পরে নাব্যতা হারায়। সে নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে নদী খনন করে ড্রেজিং বিভাগ । কুমিল্লার মেঘনা উপজেলা অন্তর্গত মেঘনা রামপুর এলাকার নদীর বিভিন্ন স্থানে নাব্যতা ফেরাতে ড্রেজিং বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী (পুর) এ কে এম আব্দুর রহমান গত ২৯ এপ্রিল স্বাক্ষরিত এক পত্রে কর্তৃপক্ষ সহ স্থানীয় প্রশাসনকে অবহিত করেন এবং সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন। উদ্যেগকে স্বাগত জানাই। রামপুর একটি উপজেলার স্থানীয় বাজারের নাম। সেই বাজারে একটি লঞ্চঘাট আছে। রামপু – সোনারগাঁ উপজেলার মেঘনা ঘাটে ছোট লঞ্চ চলাচল করে। রামপুর এলাকার পাশে হরিপুর এলাকায় একটি বেসরকারি” মেঘনা ইকো পার্ক ” তৈরি করা হয়েছে যার ভিতরে অনেক গুলো পুকুর সহ পার্ক তৈরির সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। অন্যদিকে খুব কাছাকাছি রয়েছে দেশের খ্যাত নাম শিল্প প্রতিষ্ঠান মেঘনা গ্রুপের তত্বাবধানে প্রস্তাবিত “তিতাস ” ইকোনমিক জোন। সূত্র মতে সেই ইকোনমিক জোনে এখনো ১৮ কোটি ঘনফুট বালু ভরাটের প্রয়োজন। কাছাকাছি কোন বালু মহাল না থাকায় দূর থেকে বাল্কহেড দিয়ে বালু ভরাট করলে অনেক টাকা প্রয়োজন। নদী খননের বালু সেই প্রকল্প সহ সাধারণ মানুষের কাছে অল্প টাকায় বিক্রি করেও শত কোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা করা যেত। নদী খননের বালু ইতিমধ্যে হরিপুর এলাকার সন্নিকটে ইকোপার্কের ভিতরে বালু ফেলে ভড়াট করছেন। সেই থেকে অনুমেয় বালু কোথায় রাখা হবে সে অজুহাতে” তিতাস ” ইকোনমিক জোনেও রাখা হতে পারে। আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে নদী খননের বালু ঠিকই রাখা হবে। কিন্তু কর্তৃপক্ষ যদি সরেজমিন পরিদর্শন করে নদী খননের উত্তোলিত বালু নাম মাত্র টাকায় বিক্রি করতেন তা হলেও শতকোটি টাকা সরকারি কোষাগারে জমা হতো। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রেখে উত্তোলিত বালু হাওয়ায় উড়িয়ে না দিয়ে বিক্রি করে সরকারি কোষাগারে জমা করা যায় কিনা ভেবে দেখবেন।

লেখক – সাংবাদিক।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য বন্ধ আছে।

এই জাতীয় আরো খবর দেখুন