মেঘনায় টাকার অভাবে লেখা পড়া বন্ধ করে দেওয়া শিক্ষার্থীর পাশে উপজেলা চেয়ারম্যান

 

জামির হোসেন।।

সংসারে অভাব পরিবারের খরচ চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন দরিদ্র পিতা। লেখা পড়ার খরচ চালানো পরিবারের পক্ষে সম্ভব না। পরবর্তীতে স্বল্প বেতনে কাজে লেগে যান। যার কথা বলছিলাম সে উপজেলার গোবিন্দ পুর ইউনিয়নের জয়নগর এলাকার হরিদাসের ছেলে সজিব তিন মাস পূর্বে লেখা পড়া ছেড়ে কাজে লেগে যান। সজিব দৌলত হোসেন সরকারি স্কুলের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলা চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম তাজের অফিসে ছেলেটি এলে তিনি তার দ্বাদশ শ্রেনী পর্যন্ত লেখা পড়ার দায়িত্ব নিয়েছেন। খবরটি ফেসবুকে ভাইরাল হয় এবং প্রসংশা কুড়ান চেয়ারম্যান। উপজেলা চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম বলেন আমার উপজেলায় অর্থের অভাবে যেন কারো লেখা পড়া বন্ধ না হয় সে দিকে খেয়াল রাখার জন্য ধনাঢ্য ব্যক্তি সহ সকলের প্রতি অনুরোধ করেন।