• রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:০৬ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
সর্বশেষ
সিলেটে দুদকের গণশুনানি অনুষ্ঠিত ক্ষমতা বা আসন ভাগাভাগির ভিত্তিতে সমঝোতায় যাবে না এনসিপি : নাহিদ ইসলাম নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলা খারাপ হওয়ার শঙ্কা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাজনীতিতে বন্ধুত্ব ও শত্রুত্বের চলমান লাবণ্য মানসম্মত শিক্ষা ছাড়া টেকসই জাতি গঠন সম্ভব নয় সৌজন্য সাক্ষাতে তৃণমূলে উচ্ছ্বাস, বার্তা—‘ত্যাগীরা সামনে এলে ধানের শীষ জিতবে’ “কিশোর গ্যাং নয়—গ্যাং”; রাজনৈতিক কর্মীর ছদ্মবেশে অপরাধকে আশ্রয় দেওয়া বন্ধ হোক এখনই মানিকগঞ্জে বাউলশিল্পী ও তৌহিদী জনতার মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় আহত ৪ বিদ্যুৎ রক্ষণাবেক্ষণে মেঘনার সব গ্রামে দিনব্যাপী বিদ্যুৎ বন্ধ থাকবে সোমবার মানবতাবিরোধী অপরাধ: ১৩ সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

রাজনীতির উত্তাপ নয় সহনশীলতা চায় মেঘনাবাসী

নিজস্ব সংবাদ দাতা / ২০৮ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর, ২০২৪

 

বিপ্লব সিকদার।।

গণ অভ্যুত্থানের পর মেঘনা উপজেলাবাসী রাজনৈতিক দলে বিভক্তির ফলে অতি উত্তাপ অস্বস্তিকর ভাবে দেখছে। আওয়ামী লীগ আন্ডারগ্রাউন্ড এ, জামাত ইসলাম, হেফাজত, খেলাফত মজলিস,গণ অধিকার পরিষদ সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল যার যার কর্মসূচি পালন করে আসছে। তবে বৃহত্তর রাজনৈতিক দল বিএনপি ইতিমধ্যেই বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে নিজেদেরকে দুটি বলয়ে বিভক্ত করে ফেলেছে। যার প্রভাব স্বাভাবিক জীবন যাত্রায় সকল শ্রেনী পেশার মানুষ উদ্বিগ্ন! আজ মঙ্গলবার উপজেলা বিএনপির একই দিনে দুই গ্রুপের কর্মসূচি ডাকা হয়েছে। ফলে পুরো উপজেলা জুড়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে চলছে পাল্টাপাল্টি প্রস্তুতি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যার যার কর্মসূচি পালন করার চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে দলের সাধারণ নেতাকর্মীসহ আমজনতার মধ্যে ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে স্থানীয় প্রশাসন দায়সারা ভাব নিয়ে আছে। যা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যেকোনো মুহূর্তে অবনতির আশঙ্কাও রয়েছে। বিএনপির প্রবীণ রাজনীতিক( নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) বলেন বিএনপির গ্রুপিং টা দীর্ঘদিনের, তবে দের যুগ ধরে নিপীড়িত দলটি আজকের এইদিনে এমন মুখোমুখি অবস্থানে যাওয়াটা স্বাভাবিক মনে হচ্ছেনা। আন্ডারগ্রাউন্ড থেকে বিএনপির দুটি গ্রুপকে মনে হয় আওয়ামী লীগের লোকজন বিএনপির দুই গ্রুপের আধিপত্য বিস্তারের প্রতিযোগিতার সুযোগ নিয়ে অনুপ্রবেশ করেছে।এই প্রবীণ রাজনীতিক মনে করেন দলের হাইকমান্ড খুব শিগগিরই অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটার আগেই কঠোর হস্তক্ষেপ করে সাংগঠনিক সু শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা প্রয়োজন অন্যথায় সকলকেই চরম মূল্য দিতে হবে। তৃণমুলের একাধিক কর্মীদের সাথে কথা বলে জানা যায় যেহেতু সিনিয়র নেতারা ডাকেন তাই ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও যেতে হয়। আমরা দলে বিশৃঙ্খলা চাইনা। ত্যাগী কর্মীরা বলেন আমরা জাতীয়তাবাদ আদর্শে বিশ্বাসী অনেক চরাই উৎরাই পেরিয়ে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে মুক্তি পেয়েছি। ভেবেছিলাম স্বস্তির নিঃশ্বাস নিব এভাবে চলতে থাকলে রাজনীতি থেকে বড় কষ্ট নিয়ে বিদায় নিতে হবে।বৃহত্তর দলটির কর্মকাণ্ড সহনশীল ও জনবান্ধন চায় সাধারণ মানুষ, উত্তাপ নয়।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য বন্ধ আছে।

এই জাতীয় আরো খবর দেখুন