তিনি বলেন, ‘ভারতের উড়িষ্যা, পশ্চিমবঙ্গে আঘাত হানার পর কিছুটা দুর্বল হয়ে আগামী ৪ মে সকালে বাংলাদেশে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ফণি।’
বুধবার সচিবালয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তর আয়োজিত বৈঠক শেষে এসব কথা বলেন ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী। খবর ইউএনবি
তিনি বলেন, ‘ঘূর্ণঝড় ফণির ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় দেশের উপকূলীয় ১৯টি জেলায় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হয়েছে এবং সতর্ক করা হচ্ছে। এছাড়া ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় ইতিমধ্যে প্রয়োজনীয় সকল প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।’
এদিকে বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত এই ঘূর্ণিঝড়ের কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলেছে আবহাওয়া অফিস।