• সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:০৩ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
সর্বশেষ
সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজে অনিয়মের প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছে দুদক মেঘনায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা এখন সময়ের দাবি মেঘনায় জুনিয়র বৃত্তি পরিক্ষায় ৯ শতাংশ নীরব অনুপস্থিতি: পরীক্ষার হলের বাইরে পড়ে রইল ভবিষ্যৎ আগামীকাল মেঘনায় আসছেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন মেঘনায় অবৈধ করাত কলের দখল, প্রশাসনের নীরবতা রহস্যজনক দুদক অধ্যাদেশ ২০২৫: সংস্কারের নামে কতটা বাস্তব পরিবর্তন? কুমিল্লায় আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের সর্দার সাদ্দামসহ ৭ জন গ্রেফতার, অস্ত্র ও পিকআপ উদ্ধার তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে জনসমুদ্র—কনকনে শীত ভেদ করে ইতিহাস গড়ার অপেক্ষা সিডিএতে প্ল্যান অনুমোদনে ঘুস ও হয়রানির অভিযোগে দুদকের অভিযান একদিনে তিন জেলায় দুদকের অভিযান , ফাঁস অনিয়মের চিত্র

প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে প্রমাণিত দেশে আইনের শাসন নেই: ফখরুল

নিজস্ব সংবাদ দাতা / ২০৭ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০১৯

৭ মে ২০১৯, বিন্দুবাংলা টিভি. কম ,স্টাফ রিপোর্টার :   চোখের চিকিৎসার জন্য বর্তমানে লন্ডন সফরে থাকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কারাবন্দি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন তার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মঙ্গলবার (০৭ মে) দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ প্রতিবাদ জানান।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যা বলেছেন তা বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকাশিত ও সামাজিক গণমাধ্যমে ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয়েছে। দেশনেত্রীর মুক্তি নিয়ে তিনি যা বলেছেন তাতে আমি উদ্বেগ প্রকাশ করছি। খালেদা জিয়ার মুক্তি যদি প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর নির্ভর করে তাহলে সেটি শুধু উদ্বেগজনকই নয় বরং তা সামগ্রিকভাবে দেশ ও জনগণের জন্য এক অশুভ আগামীর ইঙ্গিতবাহী। তার বক্তব্যেই প্রমাণিত হয় দেশে আইনের শাসন নেই।

তিনি বলেন, দেশে যে ন্যুনতম গণতন্ত্র নেই বরং একদলীয় শাসনের চরম বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে তা লন্ডনে দেয়া প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে সুস্পষ্ট হয়েছে। আইনের শাসন, আইনি প্রক্রিয়া ও ন্যায় বিচার নিয়ে দেশের গণতান্ত্রিক শক্তি বারবার যে প্রশ্ন উত্থাপন করেছে সেটি যে ন্যায়সঙ্গত তা আবারও প্রমাণিত হলো।

মির্জা ফখরুল বলেন, প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যে অসহায় মানুষের প্রতিকার পাওয়ার শেষ আশ্রয়স্থলের ওপর আস্থার ঘাটতি সৃষ্টি হবে। চরম নৈরাজ্য নেমে আসবে রাষ্ট্র ও সমাজে। সাধারণ জনগোষ্ঠীর মধ্যে ভয় ও শঙ্কার পরিধি বৃদ্ধি পাবে। প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যে সারাজাতি উৎকন্ঠিত। আমি উক্ত বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

টিএস/বিএস


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন

এই জাতীয় আরো খবর দেখুন