July 7, 2025, 12:04 am
সর্বশেষ:
জল ঘোলায় রিজিক মেলায় যারা, তারা বিপথগামী, উত্তরণের পথ এখনই জরুরি মেঘনায় পতিত সরকারের পরেও রাজনৈতিক অস্থিরতায় সামাজিক বিপর্যয় বেড়েই চলছে আন্দোলনের আগুনে গড়া এক ছাত্রনেতা নাজমুল হাসান মেঘনায় নব্য মাদক সম্রাট : শেল্টারে মুখোশধারী নৌকার পক্ষে প্রচারণায় বিএনপি নেতার ভিডিও ভাইরাল : বিব্রত মেঘনা বিএনপি জুলাইয়ে গণতন্ত্রের ডাক, এখন কেন ‘মার্কা’ তান্ত্রিক পদ্ধতির খোঁজ? মেঘনায় মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ভুয়া পরিচয়ে চাকরি? আইনের পথেই হোক সমাধান সন্ধিক্ষণে মেঘনা উপজেলার রাজনীতি — সংকট, সম্ভাবনা ও আগামী পথচলা বুদ্ধিবৃত্তিক ও সংস্কৃতির আন্দোলন ছাড়া সমাজের বিপর্যয় ঠেকানো সম্ভব নয়

সাঈদীকে দেখতে রাজশাহী আদালতে উৎসুক জনতার ভিড়

  • ২৫ জুলাই ২০১৯, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্ট :

একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী, মানবতাবিরোধী অপরাধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীকে রাজশাহী জেলা জজ আদালতে নেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) বেলা সোয়া ১১টার দিকে অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক এনায়েত কবীর সরকারের আদালতে তাকে হাজির করা হয়।

রাজশাহী জেলা জজ আদালতে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীকে ভিড় করেছেন উৎসুক জনতা।

সরেজমিনে দেখা যায়, কোর্ট চত্বরে প্রচুর মানুষ সাঈদীকে একনজর দেখতে ভিড় করেছেন।রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ কর্মী ফারুক হত্যা মামলায় হুকুমের আসামি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী।

প্রসঙ্গত, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল দখল নিয়ে ২০১০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি রাতে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ওপর সশস্ত্র হামলা চালায় ছাত্রশিবির নেতাকর্মীরা। ওই সংঘর্ষে শিবিরের ক্যাডাররা ছাত্রলীগ কর্মী ফারুককে খুন করে মরদেহ শাহ মখদুম হলের পেছনের ম্যানহলে ফেলে দেয়। ওই রাতে ছাত্রলীগের আরও তিন কর্মীর হাত-পায়ের রগও কেটে দেয় হামলাকারীরা।

পরদিন এ নিয়ে নগরীর মতিহার থানায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় ৩৫ শিবির নেতাকর্মীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও অনেক শিবির নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়।

পরে ওই মামলার হুকুমের আসামি করা হয় জামায়াতের শীর্ষ নেতা মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীসহ বেশ কয়েকজনকে। যুদ্ধাপরাধের দায়ে নিজামী ও মুজাহিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে।

২০১২ সালের ৩০ জুলাই নগরীর রাজপাড়া থানার তৎকালীন ওসি জিল্লুর রহমান মহানগর মুখ্য হাকিমের আদালতে ফারুক হত্যা মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করেন। দীর্ঘদিনেও মামলার বিচারকাজ শেষ হয়নি।

 


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা