• সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:২৩ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
সর্বশেষ
নিয়মিত চেকআপে সিঙ্গাপুর গেলেন খন্দকার মোশাররফ মেঘনায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত নির্বাচনি দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোস্টাল ব্যালটে ভোটে রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক হামলা-সহিংসতার প্রতিবাদে দাউদকান্দিতে বিএনপির বিক্ষোভ মেঘনায় বিশেষ স্থানে সিসি ক্যামেরা ছাড়া নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়ছে মেঘনায় সন্ত্রাসের ছায়া, সুষ্ঠু ভোট হুমকিতে অটোরিকশা ছিনতাইকে কেন্দ্র করে শান্ত দাস নিহত হয়েছে প্রাথমিক ধারণা পুলিশের কুমিল্লা–১: বিএনপি নেতাকর্মীদের আচরণবিধি মেনে চলার আহবান কঠোর নির্বাচনী আচরণবিধি জারি করল নির্বাচন কমিশন আধার রাতে হোমনায় ভুট্টা খেতে অজ্ঞাত যুবকের গলাকাটা লাশ

আরও একাধিক ‘পৃথিবীরথ সন্ধান পেল নাসা

নিজস্ব সংবাদ দাতা / ২৫৬ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশের সময় : বুধবার, ৩১ জুলাই, ২০১৯

৩১ জুলাই ২০১৯, বিন্দুবাংলা টিভি. কম,

নিউজ ডেস্ক: শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে বিজ্ঞানীরা কিছু প্রশ্নের উত্তর খুঁজে চলেছেন। তবু ওই সব প্রশ্নের সমাধানে তাঁরা একবিন্দু্‌ও এগোতে পারেননি। এমন একটি প্রশ্ন, পৃথিবীই কি একমাত্র প্রাণের উৎস? সূত্র: প্রথম আলো

তবে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থার (নাসা) বিজ্ঞানীরা এবার এমন তিনটি গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন, যা তাঁদের ওই প্রশ্নের সমাধানে সহায়তা করতে পারে। এই মহাজগতে পৃথিবী ছাড়া আর কোনো গ্রহে প্রাণের স্পন্দন আছে কি না, সেই রহস্যের ওপর আলো ফেলতে পারে ওই তিন গ্রহ।

নাসার খুঁজে পাওয়া এই তিনটি নতুন গ্রহের মধ্যে একটি নতুন ধরনের বিশ্ব ব্যবস্থা আছে, যেটা আমাদের সৌরজগতে আগে কখনো দেখা যায়নি।

গবেষকেরা বলছেন, এই রহস্যময় গ্রহগুলো হতে পারে ‘হারিয়ে যাওয়া সেই সূত্রথ যেটা ‘এলিয়েন (ভিনগ্রহবাসী)থ খুঁজে পেতে বিজ্ঞানীদের জন্য বিশাল এক উপহার হতে পারে।

নতুন এই তিন গ্রহ একটি নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে প্রদক্ষিণ করছে। নক্ষত্রটি আমাদের সূর্য থেকে মাত্র ৭৩ আলোকবর্ষ দূরে। এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া এই ধরনের গ্রহগুলোর মধ্যে এরাই সবচেয়ে কাছে ও ছোট।

গবেষকেরা এই গ্রহগুলো আবিষ্কার করেছেন নাসার এক্সোপ্লানেট সার্ভে স্যাটেলাইট (টিইএসএস) প্রকল্পের মাধ্যমে। এই প্রকল্প ২০১৮ সালে মহাকাশে পাঠানো হয়। এর উদ্দেশ্য এমন সব নক্ষত্র ও গ্রহ খুঁজে বের করা, যেখানে জীবনের বিবর্তন হয়েছে।

নতুন তিন গ্রহের মধ্যে একটি পাথুরে গ্রহ আছে, যা আমাদের পৃথিবী থেকে কিছুটা বড়। বাকি দুটো গ্রহ গ্যাসের তৈরি, যারা আরেকটু বড়। আর এই বৈশিষ্ট্যগুলো গ্রহগুলোকে করেছে ‘হারিয়ে যাওয়া সূত্রথ। কারণ পাথুরে গ্রহটি অনেকটা পৃথিবী বা মঙ্গলের মতো দেখতে। গ্যাসীয় গ্রহগুলো দেখতে বৃহস্পতি বা শনির মতো।

গ্রহগুলোর অনুসন্ধানী দলের প্রধান ম্যাক্সিমিলিয়ান গুন্থার বলেন, গ্যাস আর পাথুরে গ্রহ কীভাবে এই জায়গাতে সৃষ্টি হয়েছে তা বুঝতে এই নতুন গ্রহগুলো সাহায্য করতে পারে।

বিজ্ঞানীদের ধারণা, পৃথিবীর মতো দেখতে ওই গ্রহে এমন তাপমাত্রা থাকতে পারে, যা প্রাণের বিকাশে সহায়তা করতে পারে। তবে এর বায়ুমণ্ডল খুব হালকা বলে ধারণা করা হচ্ছে, একই সঙ্গে এর ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বেশ উষ্ম।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন

এই জাতীয় আরো খবর দেখুন