• বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:০৪ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
সর্বশেষ
স্বেচ্ছাচারী নয়, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীলদের গুরুত্ব দিতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ বৈধ: আপিল বিভাগ মেঘনায় লাইসেন্সবিহীন জ্বালানি বিক্রি: নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়ছে, প্রশাসনের উদ্যোগ জরুরি এভারকেয়ারে হেলিকপ্টার উড্ডয়ন, বিভ্রান্তি এড়াতে আহ্বান মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজের মেধাবী সাইমন বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে কমিশন্ড অফিসার হিসেবে যোগদান রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতাই মেঘনাবাসীর জীবনযাপনে বিপর্যয় খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম এভারকেয়ারে যোগ দিল হোমনায় এসিল্যান্ডের গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়ে দুই বছরের শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু মেঘনায় মেম্বারের খোয়ার থেকে ৫ গরু চুরি! তেজগাঁও কলেজ সাংবাদিক সমিতির জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা হলেন রাজু আহমেদ

নিখোঁজ সাংবাদিক মুশফিকুর রহমানকে সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় পাওয়া গেছে

নিজস্ব সংবাদ দাতা / ১৬১ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৬ আগস্ট, ২০১৯

৬ আগস্ট ২০১,, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্ট :    : বেসরকারি মোহনা টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার মুশফিকুর রহমানকে সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় পাওয়া গেছে। গত শনিবার (৩ আগস্ট) সন্ধ্যার পর থেকে নিখোঁজ ছিলেন তিনি।

মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) ভোরে সদরের গোবিন্দপুর এলাকায় একটি মসজিদের সামনে থেকে তাকে উদ্ধার করে পুলিশ। বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেন সুনামগঞ্জ সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জিন্নাতুল ইসলাম।

মোহনা টিভির জেলা প্রতিনিধি কুলেন্দ্র শেখর দাস বাংলানিউজকে জানান, মসজিদের সামনে মুশফিকুরকে পড়ে থাকতে দেখে মসজিদের ইমাম স্থানীয়দের খবর দেন। স্থানীয়রা পকেটে পরিচয়পত্র দেখে তার পরিচয় নিশ্চিত হয়ে থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে তাকে সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।

এসআই জিন্নাতুল জানান, কে বা কারা মুশফিকুরকে ওই মসজিদের সামনে ফেলে যায়। তখন তার হুঁশ ছিল। তিনি মসজিদের লোকজনকে বলেন যে, তিনি খুবই ক্লান্ত। তখন তাকে খাবার-পানীয় দেওয়া হয়। তিনি সেখান থেকে মোবাইল ফোনে বাড়িতেও কথা বলেছেন। তার শার্ট-গেঞ্জি ছেঁড়া দেখা গেছে এবং মারধর করার কিছু আলামত দেখা গেছে। সেখান থেকে পুলিশ তাকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।

গত শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকার গুলশানে মামার সঙ্গে দেখা করে বেরিয়ে যাওয়ার পর থেকে মুশফিকের খোঁজ মিলছিলো না বলে অভিযোগ করে তার পরিবার। সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে ওই রাতেই গুলশান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি নম্বর-১৯৪) করেন মুশফিকুরের মামা এজাবুল হক।

জিডির বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম কামরুজ্জামান বাংলানিউজকে বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় নিখোঁজ মুশফিকুর রহমানকে উদ্ধারে চেষ্টা চলছে।

মুশ‌ফিকুর রহমা‌নের মামা এজাবুল হক বলেন, সম্প্র‌তি মুশ‌ফি‌ক তার গ্রা‌মের বাড়ি কু‌মিল্লার দাউদকা‌ন্দি উপ‌জেলার চর‌গোয়ালী খন্দকার না‌জির আহ‌মেদ বহুমুখী বিদ্যাল‌য়ের ম্যানে‌জিং ক‌মি‌টির সভাপ‌তি নির্বা‌চিত হন। এরপর অজ্ঞাতপরিচয় একব্যক্তি তাকে গত ২১ জুলাই রা‌তে মোবাইল ফোনে কল দিয়ে প‌রিবারসহ গুম এবং প্রাণনাশের হু‌মকি দেয়।

এ ঘটনায় ২২ জুলাই পল্লবী থানায় এক‌টি সাধারণ ডায়েরি (নম্বর-১৯২০) করেন মুশফিকুর।

 


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন

এই জাতীয় আরো খবর দেখুন