July 11, 2025, 7:59 pm
সর্বশেষ:
তারেক রহমানের নির্দেশে ফুলগাজীতে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ মেঘনার ব্রাহ্মণচর নোয়াগাঁও আলিম মাদ্রাসার ফলাফলের করুণ চিত্র: দলীয়করণ ও দলাদলির বলি শিক্ষার্থীরা মেঘনায় এসএসসির ফলাফলে  শীর্ষে সাহেরা লতিফ বালিকা বিদ্যালয়, সরকারি স্কুলের ফলাফলে হতাশা মেঘনায় মোড়ে মোড়ে কিশোর গ্যাং: স্থানীয় গডফাদারদের মদদে অপরাধে ব্যবহৃত হচ্ছে কিশোররা ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে বাল্কহেড আটকে জরিমানা ৩০ হাজার টাকা মেঘনায় চোরাচালান ও মাদকবিরোধী অভিযান এখন সময়ের দাবি গণমাধ্যম কর্মী : নতজানুতা বনাম সততা মেঘনা উপজেলা বিএনপির উপদেষ্টা পরিষদ দলের গঠন তন্ত্র অনুযায়ী করা হয়েছে : আক্তারুজ্জামান সরকার অভিযোগহীন অপরাধ: প্রশাসন জানে, তবুও নীরব কেন? জল ঘোলায় রিজিক মেলায় যারা, তারা বিপথগামী, উত্তরণের পথ এখনই জরুরি

চট্রগ্রাম শাহ আমানত বিমান বন্দর থেকে আলোচিত ফখরুল হত্য মামলার আসামী মনিরকে গ্রেপ্তার করলো পিবিআই

৬ নভেম্বর ২০১৯, বিন্দুবাংলা টিভি. কম,
ছৈয়দ কামাল,ফেনী জেলা প্রতিনিধিঃফেনীর দাগনভুইয়ায় আলোচিত স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ফখরুল হত্যায় জড়িত মাইক্রোবাস ড্রাইভার মনির আহম্মদ রিখনকে গ্রেপ্তার করেছে পিবিআই।গ্রেপ্তারের পর ৫ নভেম্বর মনিরকে আদালতে হাজির করা হয়।এই সময় সে ঘটনার কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি প্রদান করেছে।আসামী মনির আহাম্মদ ফখরুল হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি প্রদানের বিষয়টি সাংবাদিকদেরকে জানিয়েছেন,মামলার তদন্তকারী সংস্থা পিবিআই।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পিবিআই এর উপ-পরিদর্শক হায়দার আলী আকন্দ জানান,ফখরুলকে হত্যার পর আসামী মনির দেশ ত্যাগকরে কাতারে চলে যায় । ঘটনার দিন মাইক্রোতে করে লাশ টানার দায়িত্বে ছিলো তার।পরে বিশেষ কৌশলে কাউন্সিলিংয়ের মাধ্যমে তাকে দেশে ফেরৎ আনা হয়।গত ৪ নভেম্বর সোমবার সকালে আসামী মনির চট্টগ্রাম শাহা আমানত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে এসে পৌঁছার পর তাকে গ্রেফতার করা হয়।পরে আসামীকে মঙ্গলবার বিকালে ফেনীর সিনিয়র জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল্লাহ খানের আদালতে হাজির করা হলে,সে হত্যা কান্ডের ঘটনায় জড়িত ছিলো বলে বিচারকের খাস কামরায় ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করে।এসময় সে হত্যা কান্ডের ঘটনার বিষয় লোমহর্ষক বর্ণনা দেয়।
উল্লেখ্য ২০১৮ সালের ১৯ জানূয়ারী রাতে ফখরুলকে বাড়ী থেকে ডেকে নিয়ে যায় বন্ধুরা।এরপর তাকে কুপিয়ে ও গুলি করে খুন করার পর,তার মৃতদেহ মাতুভুঁঞা এলাকার একটি জমিতে ফেলে রেখে খুনিরা পালিয়ে যায়।পরে নিহতের ভাই ইতালী প্রবাসী নাজিম উদ্দিন,ঘটনার ৪ দিন পর ফখরুলকে বাড়ী থেকে যারা ডেকে নিয়েছিল তাদের কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে,নিজে বাদী হয়ে দাগনভুঞাঁ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
নিহত ফখরুল একই উপজেলার আজিজ ফাজিলপুর গ্রামের আবু তাহের এর ছেলে। সে পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা