July 11, 2025, 12:39 am
সর্বশেষ:
তারেক রহমানের নির্দেশে ফুলগাজীতে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ মেঘনার ব্রাহ্মণচর নোয়াগাঁও আলিম মাদ্রাসার ফলাফলের করুণ চিত্র: দলীয়করণ ও দলাদলির বলি শিক্ষার্থীরা মেঘনায় এসএসসির ফলাফলে  শীর্ষে সাহেরা লতিফ বালিকা বিদ্যালয়, সরকারি স্কুলের ফলাফলে হতাশা মেঘনায় মোড়ে মোড়ে কিশোর গ্যাং: স্থানীয় গডফাদারদের মদদে অপরাধে ব্যবহৃত হচ্ছে কিশোররা ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে বাল্কহেড আটকে জরিমানা ৩০ হাজার টাকা মেঘনায় চোরাচালান ও মাদকবিরোধী অভিযান এখন সময়ের দাবি গণমাধ্যম কর্মী : নতজানুতা বনাম সততা মেঘনা উপজেলা বিএনপির উপদেষ্টা পরিষদ দলের গঠন তন্ত্র অনুযায়ী করা হয়েছে : আক্তারুজ্জামান সরকার অভিযোগহীন অপরাধ: প্রশাসন জানে, তবুও নীরব কেন? জল ঘোলায় রিজিক মেলায় যারা, তারা বিপথগামী, উত্তরণের পথ এখনই জরুরি

তিতাসে আওয়ামিলীগ নেতাকে পেটালেন ইউপি চেয়ারম্যানের বাহিনী: বাসভবনে অবরুদ্ধ করে রাখার ছবি ভাইরাল

২৪ আগষ্ট ২০২০ বিন্দুবাংলা টিভি. কম, আলমগীর সরকার, তিতাস (কুমিল্লা) প্রতিনিধি : কুমিল্লার তিতাস উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রচার সম্পাদক মো. জাকির মুন্সিকে সামাজিক অনুষ্ঠান থেকে তুলে নিয়ে মারধর করার পর স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের বাসভবনে আটক করে রাখার ছবি সামাজি যোগাযোগ মাধ্যম ভাইরাল। রোববার সকাল থেকে ছবিটি ভাইরাল হয়ে আসছে। ফেসবুকে ভাইরালকৃত ছবি দেখে উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাঝে নিন্দার ঝর উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার বিকালে উপজেলার ভিটিকান্দি ইউনিয়নে। পরে ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হোসেন মোল্লা রাত আনুমানিক সাড়ে ৭টায় জাকির হোসেন মুন্সিকে থানায় নিয়ে পুলিশের নিকট সর্পোদ করেছে। জানা যায় শুক্রবার বাদজুম্মা উপজেলার নারায়নপুর হানিফ সরকারের বাড়িতে সুন্নতে খৎ’না অনুষ্ঠানে বেড়াতে যায় জাকির ওই অনুষ্ঠানে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবু মোল্লার ছেলে জহির ও দাওয়াতি ছিলেন,খানা শেষে চেয়ারম্যানের ছেলে জহির,জাকিরের নিকট টাকা পাওনা আছে বলে তার দলবল নিয়ে জোর পূর্বক জাকিরকে তুলে নিয়ে যায় মানিককান্দি চেয়ারম্যানের বাড়িতে নিয়ে জাকিরকে বেদম মারধর করে ফ্লোরে বসিয়ে রেখে চতুর পাশে চেয়ার‍্যানের ছেলে জহির বাহিনী গিরে রাখে জাকিরকে,যা ছবিতে দৃশ্যমান। এদিকে এবিষয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রচার সম্পাদক জাকির মুন্সি বলেন আমার নিকট যেই টাকা পাওনা ছিল,তা আমি দিয়ে দিছি। ১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস অনুষ্ঠান করায় আমার প্রতি ঈর্ষানিত হয়ে এবং গত ইউপি নির্বাচনে আমি প্রার্থী হওয়ায় আবু মোল্লার নাকি আড়াই কোটি টাকা খরচ হয়েছে এমন অপবাদ দিয়ে আমাকে মারধর করেছে এবং আবু মোল্লা বলেছে আমি যাতে আর প্রার্থী হতে না পারি আমার হাড্ডি গুড্ডি ভেঙ্গে ফেলবে। এবিষয়ে চেয়ারম্যান আবুল হোসেন মোল্লার নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি জাকিরের নিকট ২৯ লাখ টাকা পাইতাম,২০১৪ সালে মহসি ভূইয়া,মজিব মুন্সি,সোহেল সিকদারসহ আরো অনেকে বিচার করে ৫লাখ ১০হাজার টাকা কমিয়ে ২৪লাখ ৪০ হাজার টাকা দিবে সিদ্ধান্ত দেয়,এখনো আরো ৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা পাই,ওই দিন আমার ছেলে জহির পাওনা টাকা চাইলে জাকির আমার ছলেকে গালমন্দ করলে আমি গ্রাম পুলিশ দিয়ে জাকিরকে আমার বাড়িতে নিয়ে আসি। তাকে মারধর করেছে এটা সম্পূর্ন মিথ্যা,পরে রাত আনুমানিক সাড়ে ৭ টায় আমি জাকিরকে থানায় নিয়ে যাই,জাকির শনিবারে বিচারে বসবে বলে ওসি সাহেবের এই কথা বলে চলে গিয়ে শনিবারে আর আসেনি। এবিষয়ে ওসি সৈয়দ আহসানুল ইসলামের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন এলাকায় গিয়ে খবর নেন,আমার কাছে কোন অভিযোগ নেই।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা