December 22, 2024, 10:03 pm
সর্বশেষ:
কুমিল্লা মেঘনার বৈদ্ধনাথপুরে ঢাকা বনাম চট্রগ্রাম বিভাগ কুস্তি খেলা ৯ জানুয়ারি মেঘনায় মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্তম্ভে বিএনপির দুই গ্রুপের আলাদা শ্রদ্ধাঞ্জলি  মেঘনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপন মেঘনায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত প্রশাসনের প্রতিটি সেক্টরে আওয়ামীলীগের দুসর : অধ্যক্ষ সেলিম ভুইয়া মেঘনার মাটি- মোশাররফ স্যারের ঘাটি শ্লোগানে মুখরিত মানিকার চর বাজার দৌলত হোসেন সরকারি স্কুলের প্রতিষ্ঠাতার ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত গাছে ফেস্টুন লাগানোর দায়ে ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা: ২৪ ঘন্টায় সকল ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ বিগত ১৫ বছরে ভারতের সাথে যত চুক্তি হয়েছে তা বাতিল করতে হবে : অধ্যক্ষ সেলিম ভুইয়া মেঘনায় জনাকীর্ণ সেতু নির্মাণের আশায় দেড় যুগ!

মেঘনার অভ্যন্তরীণ রাস্তা খানাখন্দে বেহালদশা

২৬ অক্টোবর ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, এম এইচ বিপ্লব শিকদার : কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার অভ্যন্তরীণ রাস্তা বৃষ্টির কারনে খানাখন্দে বেহালদশা। চন্দনপুর বাজার থেকে মানিকার চর বাজার পর্যন্ত ঠিকাদারের অবহেলায়, ঢাকা – চট্রগ্রাম মহাসড়কের সংযোগ সড়ক ভাটের চর – উপজেলা, আলিপুর – মানিকার চর বাজার, মানিকার চর – ছিনাই মোড়, সেননগর – কদমতলা, রামপুর বাজার – মানিকার চর বাজার পর্যন্ত রাস্তা বৃষ্টিতে খানাখন্দভরা ফলে চলাচল অনুপযোগী হওয়ার পথে, ঘটছে প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনা। চন্দন পুর – মানিকার চর বাজার প্রায় তিন কিলোমিটার রাস্তার কাজ দরপত্রের মাধ্যমে “সোহাগ এন্টারপ্রাইজ “এর নামে ওয়ার্ক অর্ডার হয়। দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও কাজটি শেষ না করায় খানাখন্দভরা ফলে দূর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। একাধিকবার পত্র পত্রিকায় লেখালেখি হলেও কোন ফল হয়নি। এই বিষয়ে সোহাগ এন্টারপ্রাইজ এর মালিক মো: জামাল মেম্বারের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন বৃষ্টির কারনে কাজ ধরতে দেরি হয়েছে এখন মালামাল নিয়ে আসছি বর্তমানে সুরকি রাস্তায় ফালানো হচ্ছে। এদিকে এই রাস্তার বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মো: মেহেদী হাসানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন ঠিকাদারকে একাধিকবার তাগিদ দিলেও অদৃশ্য কারনে তিনি কর্নপাত করেনি এমনকি এই রাস্তার ব্যাপারে লিখিত ভাবে কারন দর্শানোর নোটিশ দিয়েছি কিন্তু ঠিকাদার কোন উত্তর দেয়নি তাই আমরা এ ব্যাপারে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবো। মেঘনা – কাঠালিয়া নদী বেষ্টিত, নিম্নাঞ্চল হিসেবে খ্যাত এই উপজেলা এল জি ইডি অফিস সূত্রে জানা ৫৪ কিলোমিটার পাকা রাস্তা ও ১৩১ কিলোমিটার কাচা রাস্তা রয়েছে প্রায় সব রাস্তা ই বৃষ্টির কারনে প্রতিবছরই খানাখন্দ হয়ে চলাচল অনুপযোগী হয়ে যায় বর্তমানে ও ঠিক একই অবস্থা। প্রতিদিন কোথাও না কোথাও ঘটছে দূর্ঘটনা। উপজেলা প্রকৌশলী মেহেদী হাসান বলেন মেঘনার প্রতিটি রাস্তায় বেলে মাটির পরিমান বেশি তাই অল্প বৃষ্টি হলেও রাস্তা গুলো ভেঙে যায়, খানাখন্দ হয় এ ছাড়া নিম্নাঞ্চল হওয়ার ফলে সমতল ভুমি থেকে অনেক উপরে এটাও একটা,কারন আমরা দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মাধ্যমে গাইড ওয়াল ও পাটা বিছিয়ে রাস্তাগুলো করতে পারি তা হলে টেকসই হবে। বর্তমান খানাখন্দ নিয়ে মেহেদী হাসান বলেন আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি রাস্তাগুলো পূর্ন মেরামতের আগ পর্যন্ত যেন খানাখন্দ না থাকে ও সব সময় সচল রাখা যায়।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা