July 26, 2025, 1:20 am
সর্বশেষ:
মেঘনায় এসএসসির প্রশংসাপত্রে স্কুলের টাকা আদায় : প্রধান শিক্ষকের স্বীকারোক্তি ১৫ জেলায় ৩ ফুট জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা শুভাকাঙ্ক্ষীদের সুমতি—উন্নতির পথে অদৃশ্য শক্তি মেঘনায় বিএনপির দ্বন্দ্ব নিরসনে হাইকমান্ডের উদাসীনতায় ভিন্ন দলগুলোর পোয়াবারো মেঘনা ‘দূর্গম’ কেন—পুনর্মূল্যায়ন এখন সময়ের দাবি মেঘনায় খাস জমি, হালট ও খাল উদ্ধারে প্রশাসনের জোরালো ভূমিকা দরকার মেঘনায় টেকসই উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ: বেলে মাটি, অনিয়ম ও ভাঙনের গল্প শিক্ষা সবার জন্য—টেকসই উন্নয়নের ভিত্তি দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীম মেঘনায় বিএনপির ৩১ দফা নারীদের ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে: নেতৃত্বে চাই ছাত্রী-নারী সক্রিয়তা

সাংবাদিক পরিবারকে অজ্ঞান করে মালামাল লুট

০৯ নভেম্বর ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্ট

বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলায় স্থানীয় সাংবাদিক শুভংকর দাস বাচ্চুর (৩৮) পরিবারের সকলকে অজ্ঞান করে মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা।

রোববার (৮ নভেম্বর) রাতে উপজেলার মষনি গ্রামের বাচ্চুর বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। সকালে বাচ্চুসহ পরিবারের পাঁচ সদস্যকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করে বাগেরহাট সদর হাসপাতালে ভর্তি করেছে স্থানীয়রা।

অসুস্থরা হলেন, দৈনিক গ্রামের কাগজ পত্রিকার কচুয়া প্রতিনিধি শুভংকর দাস বাচ্চু, তার বাবা নিকুঞ্জ বিহারী দাস (৬৮), স্ত্রী প্রিয়াংকা রাণী দাস (৩০), ছেলে ঋতজিৎ দাস (৮) এবং বোন সবিতা রাণী দাস (২৮)। বাচ্চু, নিকুঞ্জ ও ঋতজিৎ দাস এখনও কথা বলতে পারছেন না।

বাচ্চুর স্ত্রী প্রিয়াংকা রাণী দাস বলেন, ‘রাত সাড়ে ১০টার দিকে খেয়ে সবাই ঘুমিয়ে পড়ি। রাত ২টার দিকে টের পাই কে যেন আমার নাকে-মুখে হাত দিচ্ছে। আমি আমার স্বামীকে ডেকে আলো জ্বেলে দেখি- ঘরের সব দরজা খোলা। শ্বশুর, ননদ, স্বামী ও সন্তান সবাই তখন অজ্ঞান। আমি নিজেও অসুস্থবোধ করি। সকালে স্থানীয়রা আমাদের সকলকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসেন।’

বাচ্চুর বোন সবিতা রাণী দাস বলেন, ‘গভীর রাতে ঘর থেকে নগদ ৩৫ হাজার টাকাসহ আমার এবং বৌদির প্রায় ৫ ভরি স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে গেছে।’

কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম বলেন, সাংবাদিক পরিবারের সকল সদস্যকে অজ্ঞান করে মালামাল লুটের ঘটনায় জড়িতদের সনাক্ত করতে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা