July 26, 2025, 12:12 am
সর্বশেষ:
মেঘনায় এসএসসির প্রশংসাপত্রে স্কুলের টাকা আদায় : প্রধান শিক্ষকের স্বীকারোক্তি ১৫ জেলায় ৩ ফুট জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা শুভাকাঙ্ক্ষীদের সুমতি—উন্নতির পথে অদৃশ্য শক্তি মেঘনায় বিএনপির দ্বন্দ্ব নিরসনে হাইকমান্ডের উদাসীনতায় ভিন্ন দলগুলোর পোয়াবারো মেঘনা ‘দূর্গম’ কেন—পুনর্মূল্যায়ন এখন সময়ের দাবি মেঘনায় খাস জমি, হালট ও খাল উদ্ধারে প্রশাসনের জোরালো ভূমিকা দরকার মেঘনায় টেকসই উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ: বেলে মাটি, অনিয়ম ও ভাঙনের গল্প শিক্ষা সবার জন্য—টেকসই উন্নয়নের ভিত্তি দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীম মেঘনায় বিএনপির ৩১ দফা নারীদের ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে: নেতৃত্বে চাই ছাত্রী-নারী সক্রিয়তা

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন ইশরাক

২৩ নভেম্বর ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল না করার (নন-সাবমিশন) মামলায় বিএনপির নেতা সাদেক হোসেন খোকার ছেলে প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন খালাস পেয়েছেন।

সোমবার (২৩ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম এ রায় ঘোষণা করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০০৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর ইশরাক হোসেন নিজ ও তাদের ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তিবর্গের সম্পদের বিবরণী কমিশনে দাখিলের নোটিশ দেওয়া হয়। ওই বছরের ৪ সেপ্টেম্বর দুদকের কনস্টেবল মো. তালেব কমিশনের ওই আদেশ জারি করতে তাদের বাস ভবনে যান। কিন্তু ইশরাক হোসেন সেখানে উপস্থিত না থাকায় উপস্থিত চারজনের (সাক্ষী) সামনে বাস ভবনের নীচ তলায় প্রবেশ পথের বাম পাশে দেয়ালে স্কচটেপ দিয়ে ঝুলিয়ে ওই আদেশ জারি করা হয়। কমিশনের দেওয়া সাত কার্য দিবসের মধ্যে ইশরাক হোসেনকে সম্পদের হিসাব নির্ধারিত ফরমে দাখিল করেননি।

২০১০ সালের ৩০ আগস্ট রাজধানীর রমনা থানায় ইশরাকের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন দুদকের তৎকালীন সহকারী পরিচালক মো. সামছুল আলম। তদন্ত শেষে ২০১৭ সালের ৬ ডিসেম্বর ইশরাক হোসেনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুর্নীতি দমন কমিশনের উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন।

২০১৮ সালের ৫ মে সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল না করার অভিযোগে চার্জশিট আমলে নেওয়ার তারিখ ধার্য ছিল। ওই দিন ইশরাক আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ইমরুল কায়েশ চার্জশিট আমলে নিয়ে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এরপর মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ বদলির আদেশ দেন। পরে ইশরাক আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন। চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি ইশরাকের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করেন আদালত।

মামলাটিতে গত ১৯ অক্টোবর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। চার্জশিটভুক্ত আট সাক্ষীর মধ্যে ছয় জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত। গত ২৭ অক্টোবর ইশরাক নিজেকে নির্দোষ দাবি করে ন্যায় বিচার প্রার্থনা করেন। গত ১১ নভেম্বর দুদক ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা