July 29, 2025, 4:48 pm
সর্বশেষ:
গারদ খানার মতো মেঘনার সাব-রেজিস্ট্রি অফিস পরিবেশ স্বাস্থ্যসম্মত না হওয়ায় জনদুর্ভোগ চরমে দেশে নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সব জেলায় সতর্কবার্তা সত্যের কলম রক্তাক্ত: মেঘনায় সাংবাদিক নিপীড়নের শ্বাসরুদ্ধ পরিবেশ জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা বাতিলের রায় বহাল The Guardian of Democracy — Tarique Rahman মেঘনায় এসএসসির প্রশংসাপত্রে স্কুলের টাকা আদায় : প্রধান শিক্ষকের স্বীকারোক্তি ১৫ জেলায় ৩ ফুট জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা শুভাকাঙ্ক্ষীদের সুমতি—উন্নতির পথে অদৃশ্য শক্তি মেঘনায় বিএনপির দ্বন্দ্ব নিরসনে হাইকমান্ডের উদাসীনতায় ভিন্ন দলগুলোর পোয়াবারো

ইন্দোনেশিয়ান গার্লফ্রেন্ডকে হত্যার অভিযোগে বাংলাদেশির মৃত্যুদণ্ড

১৪ ডিসেম্বর ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

প্রায় দুই বছর আগে ইন্দোনেশিয়ান এক যুবতীকে হোটেল রুমে হত্যার দায়ে এক বাংলাদেশিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে সিঙ্গাপুরের আদালত।

নিহত ইন্দোনেশিয়ান নাগরিকের নাম নুর হিদায়াতি ওয়ার্টনো সুরতা (৩৪), তবে মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত ওই বাংলাদেশীর নাম পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।

সোমবার (১৪ ডিসেম্বর) মালয়েশিয়ার সংবাদ মাধ্যম স্ট্রেইট টাইমসহ সিঙ্গাপুরের জাতীয় দৈনিকগুলো এ তথ্য জানিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নুরহিদায়াতি ও বাংলাদেশি যুবক তারা পরস্পর একটা সময়ে বয়ফ্রেন্ড এবং গার্লফ্রেন্ড ছিলেন। নুরহিদায়াতি যখন বাংলাদেশিকে ছেড়ে অন্য একজন বয়ফ্রেন্ড’র সাথে সম্পর্ক করে তখন বাংলাদেশি যুবক ক্ষিপ্ত হয় এবং অনেক অনুরোধ করে ফিরে আসার জন্য। কিন্তু নুরহিদায়াতি ফিরে আসতে অস্বীকার করে। তখন বাংলাদেশী যুবক পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরস্থ গোল্ডেন ড্রাগন হোটেলে রুম ভাড়া করে রাত্রিযাপনের জন্য। তখন বাংলাদেশি যুবক হোটেলেই শ্বাসরোধ করে নুরহিদায়াতিকে হত্যা করে পালিয়ে যায়।

হত্যার কারল সম্পর্কে বাংলাদেশি যুবক আদালতকে জানান, নুরহিদায়াতি তাকে ছেড়ে অন্য একজনের সাথে সম্পর্ক করেন এবং বলতে থাকেন তার নতুন বয়ফ্রেন্ড নাকি তার চেয়ে ভালো ও তার চেয়ে বিছানায় শক্তিশালী এবং সম্পদশালী। এতে সে অপমান বোধ করে হত্যার পরিকল্পনা করে।

বিচারক বলেন, আসামি পক্ষের আইনজীবীর দাবি ওই বাংলাদেশি মনোরোগে আক্রান্ত। যদিও তার উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়া যায়নি। সে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী হোটেলে প্রবেশের আগে পকেটে দড়ি নিয়ে ঢুকেছিল। ময়নাতদন্ত রিপোর্টে ও গলায় দড়ি দিয়ে প্যাচ মেরে শ্বাসরোধ করে হত্যার বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে। তার ব্যাংক এ্যাকাউন্ট আগেই খালি করা হয়েছিল।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা