• সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৬ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
সর্বশেষ
যাত্রী বেশে ট্রলারে উঠে অপহরণকারীরা, দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি — পরে মিলল লাশ গজারিয়ায় সনাতন ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন যুবতী এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া মজলুম জালিম হচ্ছে, ফ্যাসিবাদবিরোধীরা ফ্যাসিবাদী হচ্ছে: মাহফুজ আলম হোমনা উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক নাজমা হকের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার গ্রামীণ জনপদের আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সুবিধা ও জবাবদিহি বাড়াতে হবে আইন সহায়তা কেন্দ্র আসক ও মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন সিলেটে দুদকের গণশুনানি অনুষ্ঠিত ক্ষমতা বা আসন ভাগাভাগির ভিত্তিতে সমঝোতায় যাবে না এনসিপি : নাহিদ ইসলাম নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলা খারাপ হওয়ার শঙ্কা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

মায়ের মোবাইল থেকে ১১ লাখ টাকার অ্যাপ কিনল ছ’বছরের শিশু

নিজস্ব সংবাদ দাতা / ১২৩ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২০

১৭ ডিসেম্বর ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

মায়ের মোবাইল নিয়ে খেলছিল ছ’বছরের ছেলে। সেই খেলার ছলেই মায়ের অ্যাকাউন্ট থেকে গচ্চা গেল কয়েক হাজার ডলার। কীভাবে গচ্চা গেল এত টাকা?

নিউ ইয়র্ক পোস্টের খবর অনুযায়ী, জেসিকা জনসনের ছেলে অ্যাপলের ভার্চুয়াল স্টোর থেকে একাধিক অ্যাপ কিনেছে। তার দরুণই অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা কেটে নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি সামনে আসতেই মাথায় হাত পড়েছে জেসিকার।

জানা গেছে, গত জুলাই মাসের ঘটনা। ৮ জুলাই জেসিকার অ্যাকাউন্ট থেকে ২৫ বার টাকা কাটে। এরপরই পুলিশের দ্বারস্থ হন তিনি। ভেবেছিলেন কোনও জালিয়াতের খপ্পরে পড়েছেন তিনি। অ্যাকাউন্টে অ্যাপল স্টোরে টাকা ট্রান্সফার হওয়ার কথা উল্লেখ ছিল। যা দেখে জেসিকা ভেবেছেন কোনও ভুয়া সংস্থা অ্যাপলের নাম করে টাকা হাতিয়েছে। ছ’মাস পর বিষয়টা স্পষ্ট হলো।

জেসিকার ছেলে জর্জ জনসন জুলাই মাস থেকেই অনলাইন গেমিং-এর জন্য মায়ের আইপ্যাড ব্যবহার করছিল। সেই সময় থেকেই জেসিকার অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা কাটতে শুরু করে। ৮ জুলাই ২৫ বার টাকা কেটেছিল। পরে জানতে পারেন, তার ছেলে একের পর এক অ্যাপ আপডেট করেছে। কিন্তু এখন আর কিছু করার নেই।

অ্যাপলের কাছ টাকা ফেরত চেয়েছিলেন জেসিকা। কিন্তু তার অনুরোধ খারিজ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। কারণ ৬০ দিনের মধ্যে ওই আবেদন জানাননি তিনি। অ্যাপেলের পালটা অভিযোগ, জেসিকার উচিৎ ছিল অ্যাই প্যাডের প্যারেনটাল লক অন রাখা। তিনি তা করেননি। তাই এই কাণ্ড ঘটেছে।

এদিকে লকডাউনে জেসিকার আর্থিক অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, তার বেতনের ৮০ শতাংশ কেটে নেওয়া হচ্ছে। পরিবার চালাতে সম্পত্তি বন্ধক রাখতে হচ্ছে। এমন অবস্থায় অ্যাপেল ওই টাকা ফেরত দিলে তার উপকার হত।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন

এই জাতীয় আরো খবর দেখুন