July 11, 2025, 4:00 am
সর্বশেষ:
তারেক রহমানের নির্দেশে ফুলগাজীতে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ মেঘনার ব্রাহ্মণচর নোয়াগাঁও আলিম মাদ্রাসার ফলাফলের করুণ চিত্র: দলীয়করণ ও দলাদলির বলি শিক্ষার্থীরা মেঘনায় এসএসসির ফলাফলে  শীর্ষে সাহেরা লতিফ বালিকা বিদ্যালয়, সরকারি স্কুলের ফলাফলে হতাশা মেঘনায় মোড়ে মোড়ে কিশোর গ্যাং: স্থানীয় গডফাদারদের মদদে অপরাধে ব্যবহৃত হচ্ছে কিশোররা ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে বাল্কহেড আটকে জরিমানা ৩০ হাজার টাকা মেঘনায় চোরাচালান ও মাদকবিরোধী অভিযান এখন সময়ের দাবি গণমাধ্যম কর্মী : নতজানুতা বনাম সততা মেঘনা উপজেলা বিএনপির উপদেষ্টা পরিষদ দলের গঠন তন্ত্র অনুযায়ী করা হয়েছে : আক্তারুজ্জামান সরকার অভিযোগহীন অপরাধ: প্রশাসন জানে, তবুও নীরব কেন? জল ঘোলায় রিজিক মেলায় যারা, তারা বিপথগামী, উত্তরণের পথ এখনই জরুরি

জীবনে একটা সিগারেটও খাইনি, টানও দেইনি: তথ্যমন্ত্রী

১৬ জুন ২০২১, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

‌‘আমি জীবনে একটা সিগারেটও খাইনি, এমনকি একটা টানও দেইনি। আজকে বাংলাদেশে ধূমপানের বিরুদ্ধে সামাজিক ক্যাম্পেইন ও সরকারের আইন প্রণয়নের কারণে জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে ধূমপায়ীর মোট সংখ্যা বেশি না কমলেও আনুপাতিক হার অনেক কমেছে।’

বুধবার (১৬ জুন) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম আয়োজিত ‘তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, জনসংখ্যার মাত্র ৩৫ শতাংশ ধূমপানের সঙ্গে যুক্ত। এটা এক সময় ৭০ শতাংশের ওপরে ছিলো। এটা খুব ভালো দিক। সরকারও এ বিষয়ে আইন করার ফলে আগের মতো প্রকাশ্য স্থানে ধূমপান হয় না। বিমানে, বাসে ও অনেক অফিসেও যেকোনো জায়গায় ধূমপান নিষিদ্ধ।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ২০৪০ সাল নাগাদ দেশকে ধূমপানমুক্ত করার জন্য তামাকবিরোধী আন্দোলনকে আরো বেগবান করা প্রয়োজন। সেই সঙ্গে যদি আইনের সংস্কার প্রয়োজন হয়, সেক্ষেত্রেও আমাদেরকে চিন্তা-ভাবনা করতে হবে। সুস্থ জাতি গড়ে তুলতে ধূমপান এবং মাদকমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন। কারণ, একজন ধূমপায়ী যেমন তিলে তিলে নিজেকে ধ্বংস করে, একজন মাদকাসক্ত পুরো পরিবারকে ধ্বংস করে। সুতরাং, এই ক্যাম্পেইনকে আরো জোরদার করা প্রয়োজন।

তিনি বলেন, এখনকার আধুনিক আসক্তি হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আসক্তি। আমরা যারা রাজনীতি করি, তাদের সঙ্গে সবাই ছবি তুলতে চাই, ছবির উদ্দেশ্য হচ্ছে, এটা ফেসবুকে দেবে। আমি মনে করি, এসব বিষয় নিয়েও ক্যাম্পেইন হওয়া প্রয়োজন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, শুধু দায়িত্বশীল বা যারা ক্ষমতায় আছে তাদের সমালোচনা নয়, সমালোচনা সবার ক্ষেত্রেই হতে হবে। আজকে বিত্ত যখন রাষ্ট্রকে চোখ রাঙায় বা আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখায়, সে বিত্ত তখন দুর্বৃত্ত হয়ে যায়। এর বিরুদ্ধেও লিখতে হবে। এভাবেই রাষ্ট্র ও সমাজের অসংগতি তুলে ধরতে হবে।

তিনি বলেন, দায়িত্বে থাকলে ভুল হবে। সে ভুলের সমালোচনাও হতে হবে। কিন্তু একই সঙ্গে ভালো কাজেরও প্রশংসা হতে হয়। ভালো কাজের যদি প্রশংসা না হয় তাহলে মানুষ কাজ করার উৎসাহ হবে না; এটাও মাথায় রাখতে হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা