• শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ০২:২৯ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
সর্বশেষ
মেঘনায় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত সদর দক্ষিণ সার্কেল অফিসে পুলিশ সুপারের বার্ষিক পরিদর্শন মেঘনায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান: হাসপাতালকে জরিমানা, ডেন্টাল কেয়ার সিলগালা সাপ আতঙ্কে মেঘনা সাব-রেজিস্টারের অস্থায়ী অফিস অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ স্থানান্তরের দাবি জনসাধারণের কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে ঢাকায় সমাবেশ, উন্নয়ন বঞ্চনার অভিযোগ তুলে প্রধান অতিথির কঠোর সমালোচনা গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা এখানে যদি দুর্নীতি চায় কি না—এমন গণভোট করি শতভাগ মানুষ ভোট দেবে ‘চাই না’ : দুদক চেয়ারম্যান কুমিল্লা উত্তর জেলা মহিলা দলের সহ-নারী বিষয়ক সম্পাদক হালিমা আক্তারের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার মেঘনায় প্রবাসীর বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি যাত্রী বেশে ট্রলারে উঠে অপহরণকারীরা, দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি — পরে মিলল লাশ

মেঘনার টিএন্ডটি মোড় থেকে সেননগর বাজার সড়কটি মরণফাঁদ

নিজস্ব সংবাদ দাতা / ২৫৮ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৩

১৭ আগষ্ট ২০২৩ইং, বিন্দুবাংলা টিভি ডটকম, ইমাম হোসেন।।

কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার টিএডটি মোড় থেকে  সেননগর বাজার সড়কটি (২ কিমি) দীর্ঘদিন যাবৎ সংস্কারের  অভাবে  খানাখন্দে বেহাল হয়ে গেছে।  গোবিন্দপুর,মানিকার চর, সহ বিভিন্ন  ইউনিয়নের হাজার হাজার জনসাধারণ এই সড়কে যাতায়াত করেন। সেননগর বাজার,মানিকার চর বাজার, দৌলত হোসেন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, উপজেলা পরিষদ, থানা, ভুমি অফিস,হাসপাতাল সহ  ইউনিয়ন পরিষদের সকল সুবিধা অসুবিধা নিয়ে যাতায়াতের মাধ্যম এই সড়কটি।   সেননগর বাজার, মানিকাচর বাজারসহ বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা  মালামাল, নির্মাণ সামগ্রী পণ্যবাহী  পরিবহনে এ সড়কই  একমাত্র ভরসা ।
শিক্ষার্থীরা এ রাস্তা দিয়ে চলাচলে চরম দুর্ভোগে পোহাতে হয়।  মুমূর্ষু রোগী যাতায়াতে মৃত্যু ঝুঁকি থাকে চলতে হয়। চলতি মৌসুমের  বৃষ্টিতে সড়কটিতে  বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্ত হয়ে পানি জমে হাটু জল সমান জলাবদ্ধতা সৃষ্টি  হয়েছে। সিএনজি চালক বাচ্চু বলেন, এই ভাঙ্গা রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাই,গাড়ি, যাত্রী ও নিজের শড়িরের অবস্থা একেবারে নাজুক।
রাস্তার পাশে অবস্থিত মেঘনা পাইলট স্কুলের প্রধান শিক্ষক রুহুল আমিন ভূঁইয়া বলেন, এ রাস্তাটির বেহাল দশার কারণে স্কুল,কলেজের শিক্ষার্থীদের
যাতায়াতে খুব ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। হাসনাবাদ গ্রামের বাসিন্দা রুপ মিয়া বলেন আগে পায়ে হাইটা চলতাম ভালো ছিল এখন পাকা হয়ে না হাটতে পারি না গাড়িতে চরতে পারি।
এই বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী মো: অহিদুল ইসলাম সিকদার  বলেন, এ  সড়কটি একবার দরপত্র ডাকা হয় কিন্তু কোন ঠিকাদার দরপত্রে অংশ গ্রহণ না করায় আমরা পূণরায় দরপত্রের জন্য প্রস্তাবনা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট পাঠিয়েছি।
উপজেলার চেয়ারম্যান বলেন, সড়কটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, সড়কটি একবার দরপত্র আহ্বান করা হলেও কোন ঠিকাদার অংশগ্রহণ করেনি ফলে নতুন দরে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে শিগগিরই দরপত্র আহ্বান করা হবে।
রাস্তাটির জরাজীর্ণ, বেহাল দশা নিয়ে কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন সময়ে বেশ কিছু জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হওয়ার পরেও অজানা কারণে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ হয়নি।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন

এই জাতীয় আরো খবর দেখুন