• সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫, ১২:০৫ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
সর্বশেষ
যাত্রী বেশে ট্রলারে উঠে অপহরণকারীরা, দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি — পরে মিলল লাশ গজারিয়ায় সনাতন ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন যুবতী এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া মজলুম জালিম হচ্ছে, ফ্যাসিবাদবিরোধীরা ফ্যাসিবাদী হচ্ছে: মাহফুজ আলম হোমনা উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক নাজমা হকের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার গ্রামীণ জনপদের আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সুবিধা ও জবাবদিহি বাড়াতে হবে আইন সহায়তা কেন্দ্র আসক ও মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন সিলেটে দুদকের গণশুনানি অনুষ্ঠিত ক্ষমতা বা আসন ভাগাভাগির ভিত্তিতে সমঝোতায় যাবে না এনসিপি : নাহিদ ইসলাম নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলা খারাপ হওয়ার শঙ্কা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

করোনায় মেঘনায় বসছে সাপ্তাহিক হাট

নিজস্ব সংবাদ দাতা / ৯০ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৩ মার্চ, ২০২০

২৩ মার্চ ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, এম এইচ বিপ্লব সিকদার :

প্রাণঘাতি করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে বারবার গণজমায়েত থেকে দূরে থাকার কথা বলা হলেও সরকারি এই নির্দেশনা অমান্য করে কুমিল্লার মেঘনা উপজেলায় বসেছে সাপ্তাহিক হাট।উপজেলার সব চেয়ে বড় হাট মানিকার চর বাজার সপ্তাহে সোম ও বৃহস্পতিবার বসে এ হাট। করোনা প্রতিরোধের নিয়ম না জানা গ্রাম থেকে আসা এসব মানুষের জমায়েতে ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। এতে উদ্বিগ্ন সচেতন মহল। এ নিয়ে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের লক ডাউনের নির্দেশ না থাকায় বন্ধ করা যাচ্ছেনা বাজার তবে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দোকান ছাড়া বন্ধ রাখা ও যতটুকু সম্ভব গণ জমায়েত না করা, মুল্য না বাড়াতে নিয়মিত বাজার মনিটরিং চলছে জানালেন মেঘনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রবির কুমার রায় । করোনা ভাইরাস ছড়ানোর কারণ, প্রতিকার ও তার প্রতিরোধের উপায় জানিয়ে উপজেলা জুড়ে চলছে প্রচার প্রচারণা। উপজেলা চেয়ারম্যান , ইউ এন ও, ওসি সহ বার বার সরেজমি, ফেসবুকে গণ জমায়েত না করার অনুরোধ করলেও বন্ধ হচ্ছেনা, বসছে বাজার, এ দিকে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি মার্কেট বন্ধ ঘোষণা দিলেও মানিকার চরের বাজারের মার্কেট গুলো খোলা। বিভিন্ন গ্রাম- থেকে এসেছেন অসচেতন হাজার হাজার মানুষ। বিশাল হাটে ক্রেতা-বিক্রেতার ভিড়, ধুলো-ময়লা ও গাদাগাদি অবস্থায় চলছে বেচাকেনা ।

হাঁচি-কাশি, থুতু ফেলা, হাত মেলানা, জড়িয়ে ধরাসহ বন্ধ নেই সংস্পর্শে আসার কোন কিছুই। এতে ঝুঁকি বাড়াচ্ছে করোনার সংক্রমণের। তবে ঝুঁকিপূর্ণ জেনেও জীবিকার তাগিদেই এসেছেন বলছেন ব্যবসায়ীরা।
ক্রেতা ও বিক্রেতারা বলেন, আমরা গরীব মানুষ। আমরা আসছি পেটের দায়ে। আমাদের কিস্তি আছে। হাটে না আসলে আমাদের আয় হবে না।

বিশাল এ জমায়েত ও করোনা ছড়ানোর ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশের কারণে উদ্বিগ্ন সচেতন মহল।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন

এই জাতীয় আরো খবর দেখুন