সোমবার (২৯ এপ্রিল) রাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন ফখরুল এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের স্বার্থে বিএনপি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে চার এমপি শপথ গ্রহণ করলেও মির্জা ফখরুলের শপথ গ্রহণ এখনো অনিশ্চিত রয়ে গেছে।
এর আগে একাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি। তাই তাদের নির্বাচিতদের শপথ না নেওয়ার বিষয়ে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই সিদ্ধান্ত কাজে দেয়নি। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ছাড়া সবাই এরই মধ্যে শপথ নিয়েছেন।
একাদশ জাতীয় সংসদে বিএনপি থেকে নির্বাচিত ছয়জনের মধ্যে পাঁচজন শপথ নিয়েছেন। শুধু মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর শপথ নেননি। সোমবার শপথ গ্রহণের শেষ দিনে জাতীয় সংসদ ভবনে গিয়ে শপথ নেন বিএনপির চার সংসদ সদস্য। তারা হলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসন থেকে নির্বাচিত মো. আমিনুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসন থেকে নির্বাচিত হারুনুর রশিদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন থেকে নির্বাচিত উকিল আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া ও বগুড়া-৪ আসন থেকে নির্বাচিত মোশাররফ হোসেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার অনেকটা আকস্মিকভাবেই ঠাকুরগাঁও-৩ আসেন বিএনপি থেকে নির্বাচিত জাহিদুর রহমান শপথ নেন। পরে দল থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়।
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অবশ্যই লগইন করতে হবে।