July 27, 2024, 6:27 am
সর্বশেষ:
মেঘনায় কোটাসংস্কার আন্দোলন ও ছাত্রলীগের হামলা, ইন্দ্বন কি ? মেঘনায় কোটা আন্দোলনকারীদের উপর ছাত্রলীগের হামলা মেঘনায় প্রকল্পের প্রায় সাড়ে ৩০লাখ টাকা আত্মসাতের ঘটনায় কর্মকর্তার ৫ বছরের কারাদণ্ড পার্বতীপুর যমুনা ওয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ডিপোতে কর্মরত কয়েকজনকে দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ  চেয়ারম্যান বাড়ির ঘাটে দৃষ্টিনন্দন ঘাটলা মেঘনায় নদীর ভাঙন রোধে ফেলা হচ্ছে জিওবি ব্যাগ মেঘনায় নদী ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শনে প্রশাসন, ক্ষতি গ্রস্তদের মাঝে শুকনো খাবার বিতরন স্ত্রীসহ আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা ডা. সাবরিনাসহ ৭ জনের নামে দুদকের মামলা কোটা নিয়ে হাইকোর্টের রায়ের ওপর ৪ সপ্তাহের স্থিতাবস্থা

সোনাগাজীতে স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েপড়া সাইক্লোন শেল্টারটি সংস্কারের দাবী এলাকাবাসীর।

১৮ জুন ২০১,, বিন্দুবাংলা টিভি. কম,

সৈয়দ কামাল,ফেনী থেকেঃফেনীর সোনাগাজী উপজেলার মধ্যম আহম্মদপুর গ্রামে ১৯৭০সালের ২১ সেপ্টেম্বর নির্মিত হয় সাইক্লোন শেল্টার। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ওই সাইক্লোন শেল্টারে মুক্তিযোদ্ধাদের ঘাঁটি থাকায় ভাংচুর করেছিল পাক মিলিটারি বাহিনী। এবং ওইদিন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা শহীদ মানু মিয়াকে খুন করেছিল পাক বাহিনীর দোসররা। ১৯৭২সালে ক্ষতিগ্রস্ত ওই সাইক্লোন শেল্টার পরিত্যাক্ত ঘোষনা করেছিল সরকার। প্রায় ৪৯বছর পরও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ধারনকৃত সেই সাইক্লোন শেল্টার সংস্কার অথবা পুনঃনির্মানের উদ্যোগ নেয়নি সরকার। জমিদাতা মুন্সি শামছুল হকের ছেলে জয়নাল আবদীন বলেন, ঘুর্নিঝড় চলাকালে জান মালের ক্ষতি নিয়ন্ত্রন করতে তৎকালিন সরকার আশ্রয় কেন্দ্র নির্মানের উদ্যোগ নেয়। সরকারের চাহিদা অনুযায়ী ৩০শতক জমি দান করেন।

যুদ্ধের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সাইক্লোন শেল্টারটি নির্মানের মাত্র একবছর পর পরিত্যাক্ত ঘোষনা করা হয়। এরপর অনেক সরকার আইলো গেলো কেউ নির্মানের উদ্যোগ নেয়নি। প্রাকৃতিক দূর্যোগের সময় আমিন উদ্দিন মুন্সি বাজার অথবা মানুমিয়ার বাজার সাইক্লোন শেল্টারে আশ্রয় নিতে হয়। স্থানীয় ইউপি সদস্য আবদুল হাই মিষ্টার বলেন, প্রাকৃতিক দূর্যোগের সময় এখানকার লোকদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। বিষয়টি সংশ্লিস্ট দপ্তর গুলোতে বার বার অবহিত করা হয়েছে। ২০১৬সালে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদল এলাকা পরিদর্শন করে সাইক্লোন শেল্টার নির্মান উপযোগী স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছিলেন। কিন্তু অজ্ঞাত কারনে এটি অন্যত্র স্থানান্তর করা হয়। উপজেলা চেয়ারম্যান জহির উদ্দিন মাহমুদ লিপটন বলেন , ঘনবসতি পুর্ন মধ্যম আহম্মদপুর গ্রামে প্রায় ৭হাজার লোকের বসবাস । উক্ত গ্রামে নির্ধারিত স্থানে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ঘুর্নিঝড় আশ্রয়ন কেন্দ্র নির্মান করা হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা