May 3, 2024, 9:43 pm
সর্বশেষ:
মেঘনায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় মাদ্রাসার বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাত করেছে অধ্যক্ষ মেঘনায় বিএনপি থেকে বহিস্কৃত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় একাধিক নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দুদকের পরিচালক থেকে মহাপরিচালক পদে পদন্নোতি পেলেন শিরিন পারভীন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন মন্ত্রী–এমপিদের চাপে মাঠ প্রশাসন,  স্পিকারকে চিঠি দেবে ইসি মেঘনায় পাকের ঘরে রাতে আগুন দিয়েছে দূর্বৃত্তরা মেঘনায় ফেসবুক ‘ফেক’ আইডির বিরুদ্ধে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর অভিযোগ শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজে অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে দুদক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে হেট্ট্রিক করতে ভোটারের দ্বারেদ্বারে শিরিন মেঘনায় বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়

শেরপুরের নকলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে কোচিং শিক্ষকের ১৫ দিনের কারাদন্ড

৭ নভেম্বর ২০১৯, বিন্দুবাংলা টিভি. কম,
হারুনুর রশিদ, শেরপুর প্রতিনিধি:

শেরপুরের নকলায় জেএসসি পরীক্ষা-২০১৯ চলাকালে মো. রনি মিয়া (২৩) নামে এক কোচিং শিক্ষককে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন নকলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাহিদুর রহমান। দন্ডপ্রাপ্ত শিক্ষক শেরপুর সদর উপজেলার আন্ধাড়িয়া সুতিরপাড় (কবিরপুর) এলাকার মো. আজাহার আলীর ছেলে এবং অজ্ঞাত এক কোচিং সেন্টারের শিক্ষক।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, পাবলিক পরীক্ষা সমূহ (অপরাধ) আইন ১৯৮০ সনের ৪২ নং ধারায় দন্ডবিধি ১৮৬০ এর ১৮৮ ধারা মোতাবেক ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করার অপরাধে ভ্রাম্যমান আদালের মাধ্যমে তাকে এ বিনাশ্রম কারাদন্ডাদেশ দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাহিদুর রহমান। পরে নকলা থানার পুলিশ কারাদন্ডাদেশ প্রাপ্ত ওই শিক্ষককে শেরপুর আদালতে প্রেরণ করেন।

জানা গেছে, মো. রনি মিয়া ৭ নভেম্বর সকালে নকলা উপজেলার জেএসসি পরীক্ষার ভ্যানু-২ এ পরীক্ষা শুর“ হয়ে গেলেও সে পরীক্ষা কেন্দ্রে থেকে যায়, তাতে অন্যান্য শিক্ষকরা তাকে কক্ষ প্রত্যবেক্ষক ভেবে কিছু বলেননি। কিন্তু পরীক্ষার্থীর হাতে প্রশ্ন সরবরাহ করার পরে রনি মিয়া কেন্দ্র থেকে বেড়িয়ে যাওয়ার সময় বিষয়টি কেন্দ্রের সচিবসহ যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানালে, তাৎক্ষণিক তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে পরীক্ষা চলাকালিন সময়ে বহিরাগত হিসেবে কেন্দ্রে প্রবেশের অপরাধে তাকে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড দেওয়া হয়। দন্ডপ্রাপ্ত শিক্ষকের মোবাইলে গত পরীক্ষা সমূহের প্রশ্ন পত্রের সমাধান পাওয়া গেছে বলে হলসুপার ও গনপদ্দী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. নাজমুল হাসান জানিয়েছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা