December 22, 2024, 6:52 pm
সর্বশেষ:
কুমিল্লা মেঘনার বৈদ্ধনাথপুরে ঢাকা বনাম চট্রগ্রাম বিভাগ কুস্তি খেলা ৯ জানুয়ারি মেঘনায় মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্তম্ভে বিএনপির দুই গ্রুপের আলাদা শ্রদ্ধাঞ্জলি  মেঘনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপন মেঘনায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত প্রশাসনের প্রতিটি সেক্টরে আওয়ামীলীগের দুসর : অধ্যক্ষ সেলিম ভুইয়া মেঘনার মাটি- মোশাররফ স্যারের ঘাটি শ্লোগানে মুখরিত মানিকার চর বাজার দৌলত হোসেন সরকারি স্কুলের প্রতিষ্ঠাতার ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত গাছে ফেস্টুন লাগানোর দায়ে ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা: ২৪ ঘন্টায় সকল ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ বিগত ১৫ বছরে ভারতের সাথে যত চুক্তি হয়েছে তা বাতিল করতে হবে : অধ্যক্ষ সেলিম ভুইয়া মেঘনায় জনাকীর্ণ সেতু নির্মাণের আশায় দেড় যুগ!

একক নামে ৫০ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে না

৫ ডিসেম্বর ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করেছে সরকার। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

গত বৃহস্পতিবার জারিকৃত প্রজ্ঞাপনের নতুন নিয়ম অনুযায়ী, একক নামে ৫০ লাখ এবং যৌথ নামে এক কোটি টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কেনা যাবে না। তবে পেনশনের সঞ্চয়পত্র যেহেতু শুধু পেনশনধারীদের জন্য, তাই তাদের ক্ষেত্রে ৫০ লাখের বাইরেও যৌথ নামে আরও এক কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবেন। প্রসঙ্গত, বর্তমানে একক নামে সর্বোচ্চ এক কোটি ৫৫ লাখ এবং যৌথ নামে দুই কোটি ১৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা যায়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সঞ্চয়পত্র বিধি, ১৯৭৭ এবং পরিবার সঞ্চয়পত্র নীতিমালা ২০০৯-এ বিনিয়োগের ঊর্ধ্বসীমা বিষয়ে যা-ই বলা থাকুক না কেন, এখন থেকে তা আর কার্যকর থাকবে না। পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র, তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র এবং পরিবার সঞ্চয়পত্র- এ তিনটি মিলে সমন্বিত বিনিয়োগের ঊর্ধ্বসীমা হবে একক নামে ৫০ লাখ টাকা অথবা যৌথ নামে এক কোটি টাকা। এই আদেশ জারির তারিখ থেকে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, জাতীয় সঞ্চয় স্কিম অনলাইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের আওতায় গত ১ জুলাই থেকে সারা দেশে সঞ্চয়পত্র বিক্রি কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ক্রেতা বাংলাদেশ ব্যাংক, বাণিজ্যিক ব্যাংক, জাতীয় সঞ্চয় অধিদফতর বা ডাকঘর যেখান থেকেই সঞ্চয়পত্র কিনুক না কেন, সব তথ্য জমা হচ্ছে নির্দিষ্ট একটি ডাটাবেজে। এক লাখ টাকার বেশি হলে ক্রেতাকে করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) দিতে হচ্ছে। এছাড়া সবধরনের লেনদেন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এসব কারণে সঞ্চয়পত্রে কালো টাকার বিনিয়োগ অনেকটা কমে এসেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা