July 11, 2025, 3:59 am
সর্বশেষ:
তারেক রহমানের নির্দেশে ফুলগাজীতে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ মেঘনার ব্রাহ্মণচর নোয়াগাঁও আলিম মাদ্রাসার ফলাফলের করুণ চিত্র: দলীয়করণ ও দলাদলির বলি শিক্ষার্থীরা মেঘনায় এসএসসির ফলাফলে  শীর্ষে সাহেরা লতিফ বালিকা বিদ্যালয়, সরকারি স্কুলের ফলাফলে হতাশা মেঘনায় মোড়ে মোড়ে কিশোর গ্যাং: স্থানীয় গডফাদারদের মদদে অপরাধে ব্যবহৃত হচ্ছে কিশোররা ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে বাল্কহেড আটকে জরিমানা ৩০ হাজার টাকা মেঘনায় চোরাচালান ও মাদকবিরোধী অভিযান এখন সময়ের দাবি গণমাধ্যম কর্মী : নতজানুতা বনাম সততা মেঘনা উপজেলা বিএনপির উপদেষ্টা পরিষদ দলের গঠন তন্ত্র অনুযায়ী করা হয়েছে : আক্তারুজ্জামান সরকার অভিযোগহীন অপরাধ: প্রশাসন জানে, তবুও নীরব কেন? জল ঘোলায় রিজিক মেলায় যারা, তারা বিপথগামী, উত্তরণের পথ এখনই জরুরি

এভাবে রোগী বাড়লে পরিস্থিতি সামলানো কঠিন: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৬ জুন ২০২১, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা এভাবে দিনদিন বাড়তে থাকলে স্বাস্থ্য পরিস্থিতি মোকাবিলা করা চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়াবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

বুধবার, (১৬ জুন) করোনা পরিস্থিতি নিয়ে নিয়মিত অনলাইন বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র নাজমুল ইসলাম এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘পরিস্থিতি কতটা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে, সেটা নির্ভর করছে বিদ্যমান স্বাস্থ্য ব্যবস্থা অনুপাতে রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধির ওপর। এ মুহূর্তে সারা দেশে কোভিড ডেডিকেটেড ৭ হাজার শয্যা প্রস্তুত রয়েছে। কিন্তু রোগীর সংখ্যা ৭ হাজারের বেশি হলে তা নিয়ন্ত্রণ করা, বাড়তি রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া আমাদের জন্য বিরাট চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।’

টিকা প্রসঙ্গে বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে অক্সফোর্ডের টিকা সংকট থাকায় নতুন নিবন্ধন ও প্রথম ডোজ আপাতত বন্ধ রয়েছে। আশা করছি, ফাইজার এবং সিনোফার্মের টিকা দিয়ে আগামী সপ্তাহ থেকেই আবার প্রথম ডোজের কার্যক্রম শুরু করা যাবে। তাছাড়া ভালো খবর হচ্ছে, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর থেকে জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অন্য ৫টি টিকার দুইটি করে ডোজ হলেও জনসনের টিকার ডোজ মাত্র একটা। এ পর্যন্ত মোট ৬টি টিকাকে দেশে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ যে উৎস থেকেই টিকা আসুক না কেন, সেটাই আমরা মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারব বলে আশা করি।’

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা নেওয়ার পরে ১২ থেকে ১৬ সপ্তাহ সময় পার হবার পরও দ্বিতীয় ডোজ সরবরাহ না করতে পারার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘প্রথম ডোজ পাওয়া মানুষদের যে মানসিক কষ্ট ও যন্ত্রণা হচ্ছে, সেটি লাঘব করার জন্য আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। টিকার সংগ্রহের জন্য আমরা বিভিন্ন দেশ এবং সংগঠনের সঙ্গে অত্যন্ত কার্যকরী যোগাযোগ স্থাপন করছি। আমরা আশাবাদী, অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার যে ঘাটতি রয়েছে, সেই টিকাটি আমরা দ্রুতই পেয়ে যাব। এই মুহূর্তে যেহেতু আমাদের কোনো বিকল্প নেই, যখনই পাওয়া যাবে তখনই টিকা দিয়ে দেওয়ার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে চেষ্টা করব।’


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা