July 26, 2024, 8:12 am
সর্বশেষ:
মেঘনায় কোটাসংস্কার আন্দোলন ও ছাত্রলীগের হামলা, ইন্দ্বন কি ? মেঘনায় কোটা আন্দোলনকারীদের উপর ছাত্রলীগের হামলা মেঘনায় প্রকল্পের প্রায় সাড়ে ৩০লাখ টাকা আত্মসাতের ঘটনায় কর্মকর্তার ৫ বছরের কারাদণ্ড পার্বতীপুর যমুনা ওয়েল কোম্পানি লিমিটেডের ডিপোতে কর্মরত কয়েকজনকে দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ  চেয়ারম্যান বাড়ির ঘাটে দৃষ্টিনন্দন ঘাটলা মেঘনায় নদীর ভাঙন রোধে ফেলা হচ্ছে জিওবি ব্যাগ মেঘনায় নদী ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শনে প্রশাসন, ক্ষতি গ্রস্তদের মাঝে শুকনো খাবার বিতরন স্ত্রীসহ আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা ডা. সাবরিনাসহ ৭ জনের নামে দুদকের মামলা কোটা নিয়ে হাইকোর্টের রায়ের ওপর ৪ সপ্তাহের স্থিতাবস্থা

যে কারণে পুকুরের পানি নিষ্কাশন

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়ন পরিষদের মির্জানগর গ্রামে সরকারি পুকুর (দীঘি)। গ্রামের প্রায় দুই হাজার বাসিন্দারা শুকনো মৌসুমে গৃহস্থালি সহ গোসলের পানির চাহিদা মেটানো সহ ইতিহাস ঐতিহ্য বহনকরে। এক সময় পুকুর টি ছিল জলাশয়। বিলের সাথে সংযুগ থাকায় বর্ষা মৌসুমে জোয়ার ভাটার পানির সাথে আসতো মাছ। গত ৫ বছর পূর্বে সরকারি অর্থায়নে অবকাঠামো উন্নয়ন করে পাড় বাধা সহ ঘাটলা করা হয়। ফলে বদ্ধ পুকুরে বর্ষার পানি আশা বন্ধ হয়ে যায়। পুকুরে পাশের বাসিন্দারা পুকুর টি ভোগদখল করতেন। ভুমি অফিস সূত্রে জানা যায় বদ্ধ পুকুরে দুই ব্যক্তির অংশ রয়েছে। এ নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে মৃদু দ্বন্দ্বও রয়েছে। ফলে প্রশাসন স্থানীয় বাসিন্দা ও ইউপি চেয়ারম্যান, সদস্যদের অবগত না করে অবকাঠামো উন্নয়ন করার মৌখিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। গত সোমবার সিদ্ধান্ত মোতাবেক সেচ মেশিন লাগালে এলাকার বাসিন্দারা গণমাধ্যম কর্মীদের অভিযোগ করলে একাধিক গণমাধ্যম সংবাদ প্রকাশ হয়। ফলে আজ মঙ্গলবার উপজেলার উর্ধতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এবং তাৎক্ষণিক মির্জানগর গ্রামের বাসিন্দাদের পুকুরটির অবকাঠামো উন্নয়ন করার জন্য পানি নিষ্কাশন করা হচ্ছে বলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এ বিষয়ে গোবিন্দপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাইনুদ্দিন মুন্সি তপন বলেন কাউকে না জানিয়ে আইনি প্রক্রিয়া গ্রহণ না করে নিষ্কাশন শুরু করা ঠিক হয়নি তবে আমরা দাবি জানিয়েছি ঘাটলা সহ অবকাঠামো উন্নয়ন করার। সহকারী কমিশনার (ভুমি) তাসনিম আক্তার বলেন যেহেতু সরকারি পুকুর কচুরিপানাবদ্ধ ও অব্যবস্থাপনার ফলে পানি ব্যবহার অনুপযোগী তাছাড়া দুই ব্যক্তির অংশ রয়েছে (যা খতিয়ে দেখা হচ্ছে) উপজেলা চেয়ারম্যান মহোদয় ও ইউএনও মহোদয়ের পরামর্শ নিয়ে পানি নিষ্কাশন করা হচ্ছে।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রেনু দাস বলেন পুকুরটি আজ সরেজমিনে দেখেছি, আমাদের কাছে তথ্য আছে কিছু লোক পুকুরটি ভোগদখল করতেন। ফলে আমরা পানি নিষ্কাশন করে অবকাঠামো উন্নয়ন করব এবং দখল মুক্ত করব।এদিকে উপজেলা চেয়ারম্যান সাইফুল্লাহ মিয়া রতন শিকদার বলেন বিষয় টি আমি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর ঐ এলাকার বাসিন্দাদের কথা দিয়েছিলাম পুকুরের পরিবেশ ঠিক রাখার জন্য অবকাঠামো উন্নয়ন করব কয়েক বছর আগে বরাদ্দ দিয়ে পাড় বেধে দিয়েছিলাম এবার একমাস পূর্বে প্রশাসনের সাথে কথা বলেছি কিছু বরাদ্দ দিয়ে অবকাঠামো উন্নয়ন করার জন্য।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা