• রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:২১ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
সর্বশেষ
রাজনীতিতে বন্ধুত্ব ও শত্রুত্বের চলমান লাবণ্য মানসম্মত শিক্ষা ছাড়া টেকসই জাতি গঠন সম্ভব নয় সৌজন্য সাক্ষাতে তৃণমূলে উচ্ছ্বাস, বার্তা—‘ত্যাগীরা সামনে এলে ধানের শীষ জিতবে’ “কিশোর গ্যাং নয়—গ্যাং”; রাজনৈতিক কর্মীর ছদ্মবেশে অপরাধকে আশ্রয় দেওয়া বন্ধ হোক এখনই মানিকগঞ্জে বাউলশিল্পী ও তৌহিদী জনতার মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় আহত ৪ বিদ্যুৎ রক্ষণাবেক্ষণে মেঘনার সব গ্রামে দিনব্যাপী বিদ্যুৎ বন্ধ থাকবে সোমবার মানবতাবিরোধী অপরাধ: ১৩ সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির না‌রায়ণগঞ্জ–৩ আসনের রাজনীতিতে মানবিকতার নিরব আলো আজহারুল ইসলাম মান্নান  গজারিয়ায় মেঘনা নদী থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার সিদ্ধিরগঞ্জে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শনে না:গঞ্জ জেলা প্রশাসক

সৌজন্য সাক্ষাতে তৃণমূলে উচ্ছ্বাস, বার্তা—‘ত্যাগীরা সামনে এলে ধানের শীষ জিতবে’

দিলীপ দাস, মেঘনা। / ৬৭ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫

 

কুমিল্লার মেঘনায় বহুদিন পর বিএনপির তৃণমূল রাজনৈতিক অঙ্গনে দেখা গেছে এক বিরল উচ্ছ্বাস। সাবেক সংগ্রামী সভাপতি মোঃ রমিজ উদ্দিন লন্ডনী, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এম এ মিজান, দিলারা শিরিন, আবু ইউসুফ নয়ন ও প্রফেসর শহিদুল ইসলামের সঙ্গে সৌজন্যে সাক্ষাৎ করেছেন চালিভাঙ্গা ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক রবিউল্লাহ সরকার রবি। কিন্তু এই সাক্ষাৎ শুধুই আনুষ্ঠানিক ছিল না—এটি হয়ে উঠেছে তৃণমূলের কাছে রাজনৈতিক বার্তা, আগামী নির্বাচনের আগে বিএনপির ভেতরে ত্যাগী নেতৃত্বের প্রত্যাবর্তনের সুর।

ঐক্যের প্রতীকী সাক্ষাৎ—তৃণমূলে ইতিবাচক দোলা

নেতৃত্বের এই সৌহার্দ্যপূর্ণ সাক্ষাতকে তৃণমূল কর্মীরা দেখছেন আশার আলোকস্তম্ভ হিসেবে। বহুদিন ধরে বিরোধ, বিভাজন, নিষ্ক্রিয়তা—এ সবকিছুর মধ্যেও এই সাক্ষাত যেন স্পষ্ট করে দিল—মেঘনা বিএনপির আসল শক্তি এখনও ত্যাগী ও পরিশ্রমী নেতাদের হাতেই।

তৃণমূলের ভাষায়,
“যে নেতারা মাঠে ছিল, লাঠি-টিয়ার মধ্যে থেকেও দল ছাড়েনি—তাদের ফিরে আসাই দলকে বাঁচাবে।”

নির্বাচনের আগে শক্তির পুনর্বিন্যাস

আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখেই এই সাক্ষাতকে দেখছে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তাদের মতে, এমন সময়ে ত্যাগী নেতৃত্বের সক্রিয়তা সাধারণ কর্মীদের একত্রিত করবে, কারণ ভোট চাইতে গেলে মানুষের দরজায় যেতে হবে সেইসব নেতাদের সঙ্গে যাদের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা অটুট।

একজন তৃণমূল কর্মী মন্তব্য করেন—
“ত্যাগীরা সামনে থাকলে দলের ব্যানার ওঠে, মানুষের উৎসাহ বাড়ে। ভোটাররা বুক টান করে বলেন—ধানের শীষের পক্ষে আছি।”

তৃণমূলের স্পষ্ট দাবি—ত্যাগীদের প্রাধান্য দিন

এই সাক্ষাতের পর মাঠের কর্মীদের কথায় উঠে এসেছে একই সুর—
দল যদি সত্যিই জিততে চায়, তবে সাজানো-গোছানো নেতাদের নয়; ত্যাগী, সংগ্রামী, মাঠের মানুষদের এগিয়ে আনতে হবে। কারণ জনগণ মুখ চেনে, ইতিহাস চেনে, কে আন্দোলনে ছিল আর কে ঘরে বসে ছিল—তা ভোটাররা ভুলে না।

রবির সাক্ষাৎ—যুব নেতৃত্বের সক্রিয়তার বার্তা

রবিউল্লাহ সরকারের এই সাক্ষাৎকে অনেকেই দেখছেন যুবদলের এক নতুন আগ্রাসী উপস্থিতি হিসেবে। তার এই উদ্যোগ ইঙ্গিত দিচ্ছে যুবদল মাঠে নামছে, সংগঠন গোছাচ্ছে, এবং ত্যাগী নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াতে প্রস্তুত।

 


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য বন্ধ আছে।

এই জাতীয় আরো খবর দেখুন