July 25, 2025, 3:37 pm
সর্বশেষ:
মেঘনায় এসএসসির প্রশংসাপত্রে স্কুলের টাকা আদায় : প্রধান শিক্ষকের স্বীকারোক্তি ১৫ জেলায় ৩ ফুট জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা শুভাকাঙ্ক্ষীদের সুমতি—উন্নতির পথে অদৃশ্য শক্তি মেঘনায় বিএনপির দ্বন্দ্ব নিরসনে হাইকমান্ডের উদাসীনতায় ভিন্ন দলগুলোর পোয়াবারো মেঘনা ‘দূর্গম’ কেন—পুনর্মূল্যায়ন এখন সময়ের দাবি মেঘনায় খাস জমি, হালট ও খাল উদ্ধারে প্রশাসনের জোরালো ভূমিকা দরকার মেঘনায় টেকসই উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ: বেলে মাটি, অনিয়ম ও ভাঙনের গল্প শিক্ষা সবার জন্য—টেকসই উন্নয়নের ভিত্তি দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীম মেঘনায় বিএনপির ৩১ দফা নারীদের ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে: নেতৃত্বে চাই ছাত্রী-নারী সক্রিয়তা

মেঘনার অভ্যন্তরীণ রাস্তার বেহাল দশা

২১ জুন ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, এম এইচ বিপ্লব সিকদার /মহসীন ভুইয়া : কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার অঅভ্যন্তরীণ রাস্তা গুলো খানাখন্দের কারণে বেহাল দশায় পরিনত হয়েছে। উপজেলার প্রতিটি রাস্তা ঘুরে অনুসন্ধাণ করে দেখা গেছে কোথাও পিচ উঠে গেছে, কোথাও ভেঙে যানবাহন চলাচল অনুপযোগী হয়ে পরেছে। ঢাকা – চট্রগ্রাম মহাসড়কের ভাটের থেকে বি আর টিসি মোড় পর্যন্ত ৯ কিলোমিটার আঞ্চলিক সড়ক দিয়ে প্রতিদিন মুরাদনগর, হোমনা, বাঞ্চারামপুর সহ বিভিন্ন উপজেলাবাসী এই সড়কে যাতায়াত করেন। অভ্যন্তরীণ যানবাহন, প্রাইভেট কার সহ মালামাল পরিবহনের জন্য ভারী যানবাহন ও অতি মাত্রায় চলাচল করেন। ফলে সড়কটি এই অঞ্চলের মানুষের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ। সরেজমিনে দেখা যায় দুই এক কি : মি: পর পর ব্রিজের এ পাশ ওপাশ এর রাস্তা ভেঙে চলাচল অনুপযোগী হয়ে পড়ছে। এ দিকে আলিপুর ঘাট থেকে সেননগর বাজার হয়ে মানিকার চর বাজার পর্যন্ত মানিকার চর থেকে চন্দনপুর পর্যন্ত, রামপুর থেকে মানিকার চর বাজার ও মানিকার চর থেকে হোমনা – গৌরিপুর সড়কের সংযোগ সড়ক পর্যন্ত পাশাপাশি গ্রামের কাচা পাকা রাস্তার খানাখন্দের কারণে বেহাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তাৎক্ষণিক দেখভাল করার মত লোকের অভাব রয়েছে । চলাচলের ক্ষেত্রে অভ্যন্তরীণ যানবাহন থেকে শুরু করে বহিরাগত যানবাহন ও প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মেহেদী হাসান এর নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন মেঘনা উপজেলা চর এলাকা হওয়ার ফলে প্রতিটি সড়কই বালু মাটি দ্বারা তৈরি ফলে বৃষ্টি হওয়ার সাথে সাথেই সড়ক গুলো ভেঙে যায়। আমরা আমাদের প্রায় ৯০ জন মহিলা কর্মী আছে যাদের মাধ্যমে মেরামতের কাজ গুলো করে থাকি আপাতত এইভাবেই যতটুকু সম্ভব চালিয়ে নিতে হবে যতক্ষন না রিপেয়ার বাজেট না আসে। যে কর্মী নিয়মিত কাজ করছে তারা কি সঠিক ভাবে কাজ করে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন ওরা করছে তদারকির জন্য আমাদের লোক আছে। তবে আমরা চেষ্টা করবো এই সব সমস্যা গুলো দ্রুত সমাধানের।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা