প্রকৃত কৃষকেরা যাতে ন্যায্য মূল্যে ধান দিতে পারে সে জন্য প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ধান ক্রয় প্রক্রিয়ায় যাতে কোনো প্রকার অনিয়ম না হয়, সে ব্যাপারে সাংবাদিক, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, মেম্বার এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে দৃষ্টি রাখার আহ্বান জানিয়েছেন উপেজলা চেয়ারম্যান। ধান ক্রয়ের ক্ষেত্রে অনিয়ম হলে তা তুলে ধরতে সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। কারও বিরুদ্ধে অনিয়মের প্রমাণ পেলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান
মেজর মোহাম্মদ আলী (অব.)। দাউদকান্দি উপজেলায় সকল কার্ডধারী কৃষকরা এবার সরকারের কাছে ৩ মন থেকে ৩ টন পর্যন্ত বিক্রি করতে পারবেন। খাদ্যমন্ত্রীর বরাত দিয়ে মেজর মোহাম্মদ আলী (অব.) বলেন, “বর্তমানে ধান সংরক্ষণের জন্য সরকারি গুদামে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেই। তবে কৃষকেরা যেন আগামীতে ধানের ন্যায্য মূল্য পান সেজন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে কিছু প্রস্তাব তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে সারাদেশে ১০ লাখ মেট্রিক টন ধান সংরক্ষণ করা যায় এরকম আধুনিক প্যাডি সাইলো (ধান সংগ্রহ গুদাম) নির্মাণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তাছাড়া বিদেশে চাল রপ্তানি করা যায় কিনা- এরকম চিন্তা-ভাবনাও রয়েছে সরকারের।”
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, দাউদকান্দি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, কৃষিবিদ সারোয়ার জামান, দাউদকান্দি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ জাকির হোসেন, দাউদকান্দি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট আহসান হাবিব চৌধুরী লিলমিয়া, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক মোঃ আনোয়ার হোসেন, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি মোঃ রকিবউদ্দিন আহম্মেদ রকিবসহ আরো অনেকে।