দোয়ারাবাজার প্রতিনিধিঃ
দোয়ারাবাজারে মসজিদের বাড়ান্ধায় সোহাগ মিয়া ২২ নামের যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি সুরমা ইউনিয়নের কালিকাপুর গ্রামের আব্দুল মন্নান এর ছেলে।
সোমবার ভোরে উপজেলার ভুজনা গ্রামের জামে মসজিদের বাড়ান্ধায় যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়।
দোয়ারাবাজার এ এস আই আবু বক্কর সিদ্দিক ও সিপাই মনির হোসেন লাশ উদ্ধার করে লাশ সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
স্থানীয়দের ধারনা তাকে হত্যা করে লাশ মসজিদের লাশ বহন কারী লোহার খাটে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। তার বাড়ি একজায়গায়, লাশ একজাগায়, শরিলের কাপড় অন্যজায়গায় এতে সন্দেহ রয়েই জায়। নিহত সোহাগ মিয়া কাট মিস্তীপেশায় জড়িত ছিল।
নিহত যুবকের পরিবার সূত্রে জানা যায়,
সে রবিবার রাতে ১০ টার পর খেয়ে গুমিয়ে পরে এর পর সবাই গুমিয়ে পরে সকালে গ্রাম পুলিশের মাধ্যমে মৃত্যুর খবর পায় স্বজনরা। নিহত সোহাগের পিতার ধারণা
উনার জায়গা জমি সংক্রান্ত গ্রামের দুই পরিবারের সাথে দীর্ঘ দিন যাবৎ ১০ /১২ টা মামলা মোকদমা সুনামগঞ্জ জজ কোট ও জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট কোটে মামলা চলমান রয়েছে। এবং প্রতিপক্ষের লোকেরা আমাকে ও আমার ছেলেদের মৃত্যুর হুমকিও দিয়ে আসছে। এতে আমার ধারণা প্রতিপক্ষের লোকেরাই আমার ছেলেকে হত্যা করে নাটকিয় ভাবে ভুজনা মসজিদে লাশ ঝুলিয়ে আত্মহত্যার রহস্য সাজিয়েছে।
দোয়ারাবাজার থানা ওসি আবুল হাসেম বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্ত্রের জন্য সুনামগঞ্জ জেলা হাসপাতালে প্রেরণ করেছি। রিপোট আসার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিব।