July 14, 2025, 9:16 pm
সর্বশেষ:
জাতীয়তাবাদী লেখক ফোরামের সভাপতি শাহীন রেজা, সাধারণ সম্পাদক শহিদ আজাদ উপহারটা তার জন্য ছিল না দেবিদ্ধার লক্ষিপুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের নতুন কমিটি তারেক রহমানের নির্দেশে ফুলগাজীতে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ মেঘনার ব্রাহ্মণচর নোয়াগাঁও আলিম মাদ্রাসার ফলাফলের করুণ চিত্র: দলীয়করণ ও দলাদলির বলি শিক্ষার্থীরা মেঘনায় এসএসসির ফলাফলে  শীর্ষে সাহেরা লতিফ বালিকা বিদ্যালয়, সরকারি স্কুলের ফলাফলে হতাশা মেঘনায় মোড়ে মোড়ে কিশোর গ্যাং: স্থানীয় গডফাদারদের মদদে অপরাধে ব্যবহৃত হচ্ছে কিশোররা ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে বাল্কহেড আটকে জরিমানা ৩০ হাজার টাকা মেঘনায় চোরাচালান ও মাদকবিরোধী অভিযান এখন সময়ের দাবি গণমাধ্যম কর্মী : নতজানুতা বনাম সততা

দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির কারনে ক্ষতিগ্রস্থ ২০গ্রাম সম্বনয় কমিটির সভা

১১ জুন ২০১৯, বিন্দুবাংলা টিভি. কম ,আল হেলাল চৌধুরী :   দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির কারনে ক্ষতিগ্রস্থ ২০গ্রাম সম্বনয় কমিটির সভাসোমবার সন্ধা ৭ টায় ক্ষতিগ্রস্থ পাতরাপাড়া গ্রামে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সভায় পাতরাপাড়া গ্রামের তোফাজ্জল হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, ২০গ্রাম সম্বনয় কমিটির আহবায়ক মশিউর রহমান বুলবুল। এতে অনান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, জাতীয়পাটির নেতা সোলায়মান সামি, ২০ গ্রাম সম্বনয় কমিটির নেতা মামুনুর রশিদ মামুন, কাজিপাড়া গ্রামের ফরহাদ হোসেন, একই গ্রামের বেলাল হোসেন, পাতিগ্রামের আহবায়ক মতিয়ার রহমান, পাতরাপাড়া গ্রামের আব্দুল মোতালেব বাচ্চু, হামিদপুর গ্রামের বেনজির আহম্মেদ, মহেষপুর গ্রামের রবিউল ইসলাম প্রমুখ।

২০গ্রাম সম্বনয় কমিটির আহবায়ক মশিউর রহমান বুলবুল বলেন, ৮ দফাদাবী নিয়ে ২০১৬ সাল থেকে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির কারনে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া ২০ গ্রাম সম্বনয় কমিটির আন্দোলন শুরু হয়। বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির বর্তমান এমডি ফজলুর রহমান দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে, ক্ষতিগ্রস্থ গ্রামবাসীদের সাথে আলোচনা করে ইতোমধ্যে অনেকগুলো দাবী পুরন করেছে, এর মধ্যে বড়পুকুরিয়া ঈদগাহ মাঠ, বড়পুকুরিয়া-পাতরাপাড়া গ্রামের সংযোগ সড়ক মেরামত, সিএসআর ফান্ডের টাকা বরাদ্ধ, স্থানীয় যুবকের চাকুরী প্রদান করেছে। এছাড়া ফুলবাড়ী-বড়পুকুরিয়া সংযোগ সড়কের বাইপাস সড়কের কাজ শুরু হয়েছে। এগুলো ২০ গ্রাম সম্বনয় কমিটির ৮ দফা কর্মসূচির অংশ। তিনি বর্তমানে ফাটল ধরা ঘর-বাড়ীর ক্ষতিপুরন দেয়ার দাবী জানান।

উপস্থিত গ্রাম বাসীরা বলেন বর্তমানে কয়লা খনি সম্প্রসারনের লক্ষে আবারো ভুমি অধিগ্রহনের প্রস্তুতি চলছে, এই অধিগ্রহন যেন ১৫ বা ২০ একর না করা হয়। তারা ঝুঁকিপুর্ন এলাকা নির্দ্ধারন করে এক সঙ্গে অধিগ্রহন করার সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য খনি কতৃপক্ষেন নিকট দাবী জানান। এবং তার পুর্বে ফাটলধরা ঘর-বাড়ীর ক্ষতিপুরন প্রদানের জন্য আহবান জানান।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা