October 8, 2024, 2:51 pm

দোয়ারাবাজারে পরিত্যক্ত ভাঙা ঘরে আগুন লাগিয়ে প্রতিপক্ষের উপর মামলার অভিযোগ।

  • ১৮ জুন,২০১৯, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, Ö

এনামুল কবির(মুন্না)দোয়ারাবাজার প্রতিনিধিঃ
দোয়ারাবাজার উপজেলার পান্ডার গাওঁ ইউনিয়নের হিম্মতের গাও গ্রামে গত ০৯/০৪/২০১৯ তারিখের আগুনের ঘটনাটি ছিল প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার অপ কৌশল। ১৭/০৬/২০১৯ ইং সোমবার অনুসন্ধানী ও সচিত্র প্রতিবেদনে হিম্মতের গাও ও পার্শবর্তী গ্রামের অধিক সংখক লোক জনপ্রতিনিধি ও বিশিষ্ট জনের সাথে আলোচনায় ও সরেজমিনে উপস্থিত হয়ে প্রতিয়মান হয় হিম্মতের গাও গ্রামের আনোয়ার হোসেন সাদ্দামের বসত ঘর এখনও বাড়ির পশ্চিম ভিটায় রয়েছে, মানুষ জন বাস করছে। বাড়ির পশ্চিম ভিটায় তার নিজ বসত ঘর রয়েছে। বসত ঘরের পুর্ব পাশে পরিত্যক্ত ভাঙা ছোট খড় কুটার ঘর, ঐ পরিত্যক্ত ঘরে আগুন লাগিয়ে প্রতিপক্ষকে হয়রানী করার অপ কৌশল মাত্র।

বর্তমানে আগুন লাগানো ঐ পরিত্যক্ত স্থানে জ্বালের বেড়ার মধ্যে শাক সবজি রোপন আছে। অভিযুক্ত বসত ঘরটি প্রতিবেদনে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। আগুনে শেষ নয় ১০ জুন ২০১৯ ইং রাতের অন্ধকারে আনোয়ার হোসেন ও তার সহযোগিরা আব্দুল লতিবকে স্থানীয় বাজার থেকে আসার পথে রাস্তায় মেরে ফেলার উদ্দ্যেশে এলোপাথী মারপিট করে শরীলের বিভিন্ন স্থানে ও মাথায় জগন্যতম আঘাত করে।এই ছাউনিতে কখনো মানুষ বসবাস করেনি মুলত এটা ছিল পরিত্যাক্ত খড়কুটার ছাউনি মামলায় উল্লেখ রয়েছে১৪ হাত লম্বা ও ৮ হাত প্রস্ত ঢেউ টিনের ঘরের মুল্য ৩০ হাজার টাকা, কাঠের খাট বাবত ১০ হাজার টাকা, লেপ তুষক ভাবত ১০ হাজার টাকা মোট ৫০ হাজার টাকা ক্ষতি সাধন হয়েছে। সরেজমিনে উপস্থিত হয়ে দেখা জায় ঐ পরিত্যক্ত ভাঙা এক চালা ঘরটি ১৮শ টাকা দরের ৮ ফুটি ৫ টা পুরাতন ঢেউ টিন ছিল যার মুল্য ৭/৮শ টাকা হতে পারে। ভাঙা চালায় মানুষ থাকার খাট বা লেপ তুষক ছিল না বিদায় ক্ষতি সাধন সাজানো নাটকের অংশ।

সরেজমিনে স্থানীয়দের সাথে কথা হয়, জালাল উদ্দিন, কাচা মিয়,সমসুদ্দীন, আফিয়া বেগম, শাহেদা বেগম,অল্লাছ মিয়া,হোসনা বেগম, মফিজ আলী, মনফর আলী, আফিজ আলী, হাফিজ মহিউদ্দিন,পার্শবর্তী ডাউকের কাড়া গ্রামের আবুল হাসনাত,চেংগাইয়া গ্রামের আংগুর আলী, সাহেবের গাও গ্রামের আব্দুল সমাদ সহ আরো অনেকে।

দুই পরিবারের মধ্যে আদিপত্যকে কেন্দ্র করে নিজেদের কৌশল গত বিজয়ের নীল নক্সার পিছনে একটা কু চক্রী মহল ইন্দন দিয়ে আসছে। আনোয়ার হোসেন সাদ্দাম ও তার সহযোগিরা আগুনের ইস্যু তৈরী করে প্রতিপক্ষ বিবাদী ১.কামাল উদ্দিন(৩০) পিতা মৃত আব্দুল হেকিম,২.আলা উদ্দিন (৩৩) পিতা মৃত আব্দুল হেকিম,৩.আব্দুল লতিব (৪২) পিতা মৃত আব্দুল করিম,৪.নুরুল হুদা (৩০) পিতা মৃত ফজল উদ্দিন,৫.জামাল উদ্দিন (৩২) পিতা মৃত আব্দুল গফুরকে সাজানো মামলায় ফাসানো হয়েছে। এবং তাদের বিরোদ্ধে আমল গ্রহণ কারী জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে বসত ঘর জালানোর একটি মামলাও করা হয়েছে। মামলা নং সি,আর মোং নং৮২/২০১৯ইং বাদী আনোয়ার হোসেন সাদ্দাম। পরিবার ও একাদিক সুত্রে জানা যায় মামলা তদন্ত্র কারী দোয়ারাবাজার থানার এসআই রাকিবুল হাসান বাদী পক্ষের ইন্দন দাতাদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা খেয়ে আদালতে মিথ্যা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন।

যেখানে পরিত্যক্ত ভাঙা এক চালাকে বসত ঘর হিসাবে, মানুষ বসবাস না করলে ও কাঠের খাট, লেপ তুষক আগুনে জ্বলে ক্ষতি সাধন বাবত ৫০ হাজার টাকা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে যা সত্য নয়।

এব্যপারে ইউপি সদস্য রাজ মোহন বাবু বলেন, কিছু দিন পুর্ব থেকে মসজিদের একটা বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে বিবাদ শুরু হয় এক পর্যায় হিম্মতের গাওঁ গ্রামের আনোয়ার হোসেন সাদ্দাম একই গ্রামের কয়েক জন কুচক্রী লোকের কথায় নিজের পরিত্যক্ত একচালা খড়ের ঘরে আগুন দিয়ে প্রতি পক্ষকে ঘায়েল করার জন্য থানায় মামলা দেয়।আর মামলায় উল্লেখ করে বসত ঘরের কথা। থানায় টাকা দিয়ে মিথ্যা অভিযোগ দাড় করায়।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা