July 11, 2025, 1:17 am
সর্বশেষ:
তারেক রহমানের নির্দেশে ফুলগাজীতে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ মেঘনার ব্রাহ্মণচর নোয়াগাঁও আলিম মাদ্রাসার ফলাফলের করুণ চিত্র: দলীয়করণ ও দলাদলির বলি শিক্ষার্থীরা মেঘনায় এসএসসির ফলাফলে  শীর্ষে সাহেরা লতিফ বালিকা বিদ্যালয়, সরকারি স্কুলের ফলাফলে হতাশা মেঘনায় মোড়ে মোড়ে কিশোর গ্যাং: স্থানীয় গডফাদারদের মদদে অপরাধে ব্যবহৃত হচ্ছে কিশোররা ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে বাল্কহেড আটকে জরিমানা ৩০ হাজার টাকা মেঘনায় চোরাচালান ও মাদকবিরোধী অভিযান এখন সময়ের দাবি গণমাধ্যম কর্মী : নতজানুতা বনাম সততা মেঘনা উপজেলা বিএনপির উপদেষ্টা পরিষদ দলের গঠন তন্ত্র অনুযায়ী করা হয়েছে : আক্তারুজ্জামান সরকার অভিযোগহীন অপরাধ: প্রশাসন জানে, তবুও নীরব কেন? জল ঘোলায় রিজিক মেলায় যারা, তারা বিপথগামী, উত্তরণের পথ এখনই জরুরি

ছেলেধরা আতঙ্কে ভূগছে শিশু শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা।

৯ জুলাই ২০১,, বিন্দুবাংলা টিভি. কম,

সৈয়দ কামাল,ফেনী থেকেঃফেনী জেলা ব্যাপি ছেলেধরা আতঙ্কে ভূগছে জেলার বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ুয়া শিশু শিক্ষার্থীদের অভিবাবকগণ।জেলা ব্যাপি ছড়িয়ে পড়া ছেলেধরা আতঙ্কের বিষয়টি আসলে সত্যি না গুজব সে বিষয় নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে এখনো পর্যন্ত সঠিক কোন তথ্য পাওয়া না গেলে ও ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইজবুকে অনেকটা ভাইরাল হয়ে পড়েছে।যারফলে জেলার বিভিন্ন প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গত দুইদিন যাবৎ ছাত্র-ছাত্রীর উপস্থিতি অনেকটা কমে গেছে।দেশের বিভিন্ন স্থানে জনতার হাতে একের পর এক ছেলেধরা আটক হচ্ছে মর্মে বিভিন্ন ফেইজবুক আইডি থেকে ক্ষণে,ক্ষণে আপলোড দেওয়া হচ্ছে নানা দরণের ছবি।ছবি আপলোডের পাশাপাশি আইডি গুলিথেকে দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলার নাম এবং স্থান উল্লেখ করে স্ট্যাটাস দিয়ে ছেলেধরা আটকের বিষয় চালিয়ে যাচ্ছে প্রচার প্রচারণা।ফেইজবুকে ছেলেধরা আটকের এইসব প্রচার প্রচারণা দেখে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়া পুরুষহীন পরিবারের অনেক অভিবাবক ইতিমধ্যে তাদের শিশু সন্তানদের বিদ্যালয়ে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।নিউজে প্রদর্শিত ছবিটি নোয়াখালি জেলা থেকে আপলোড দেওয়া একটি ফেইজবুক আইডি থেকে সংগ্রহ করা।ছবিটি যে আইডি থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে,সেই আইডির এডমিন ছবিটির ক্যাপসুনে লিখেছেন,নোয়াখালিতে ছেলেধরা ভেবে এক পাগলকে আটক করার পর পিটিয়ে আহত করেছে,ওই এলাকার গুজবে বিশ্বাসী এক শ্র্রেণীর কিছু উৎসুক জনতা।খবর পেয়ে পুলিশ এসে ঘটনাস্থল থেকে আহত পাগলটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান।ছেলেধরার ঘটনাটি কি সত্যি না গুজব এই বিষয় দ্রুত সময়ের মধ্যে সঠিক তথ্য উপস্থাপনে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা