May 18, 2024, 4:51 am
সর্বশেষ:
উপকর কমিশনারসহ তিন জনের নামে দুদকের মামলা মেঘনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স : ৭ চিকিৎসক বদলি ও দায়িত্বশীলতা অতিরিক্ত ডিআইজি শিমুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক দুই পাসপোর্ট অফিসে দুদকের দুটি পৃথক অভিযান মেঘনা উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম সম্ভাবনার ‘মেঘনা’ ও জনপ্রতিনিধি নির্বিঘ্নে সবাই ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিবেন : অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদএমপি মেঘনায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় মাদ্রাসার বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাত করেছে অধ্যক্ষ মেঘনায় বিএনপি থেকে বহিস্কৃত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় একাধিক নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

তিতাসে ক্রয়কৃত জমিতে ঘর নির্মাণ করতে বাঁধা, ঝুপরি ঘরে মানবেতর জীবন যাপন করছে আলী আজগর

৮ মে ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, আলমগীর সরকার , তিতাস : কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় ক্রয়কৃত জমিতে ঘর নির্মাণ করতে বাঁধার সম্মুক্ষিণ হয়ে, ঝুপরি ঘরে মানবেতর জীবনযাপন করছে জমি গ্রহিতা আলী আজগর।

ঘটনাটি তিতাস উপজেলার মজিদপুর ইউনিয়নের চাঁন্দ নাগেরচর গ্রামের । আজ শুক্রবার সরেজমিনে গিয়ে জানা যায় ইউনিয়নের মজিদপুর গ্রামের মৃত আব. রহিমের ছেলে মো. আলী আজগর একই ইউনিয়নের চাঁন্দ নাগেরচর গ্রামের মৃত তমিজ উদ্দিনের ছেলে আমির হোসেন ও জাকির হোসেনের কাছ থেকে আনুমানিক এক বছর পূর্বে চাঁন্দ নাগেরচর মৌজার জেল.এল. নং-এস.এ-১২৩নং,বি .এস.নং-৮৫,খয়িান নং- বি.এস.চুরান্ত নং-২৮।সি.এস/এস.এ-১৮৪ দাগের বি.এস-১৭৪ দাগের নাল ২১ শতক ভূমি ৬,৩০,০০০ টাকা মূল্য সাব্যস্থ করে স্বাক্ষীগণের উপস্থিতে ৪,৫০,০০০ টাকা পরিশোধ করে বায়নাপত্র দলিলের মাধ্যমে গ্রহিতা আলী আজগর জমির মালিক হন।

উক্ত বায়না পত্র দিলেলে উল্লেখ আছে যে দাতা আমির হোসেনের ছোট ভাই জাকির হোসেন প্রবাস থেকে দেশে আসলে বাকী ১,৮০,০০০ টাকা নিয়ে তফছিল বর্ণিত ভূমি গ্রহিতা আলী আজগরকে সাফ কাবলা দলিল রেজিস্ট্রি করে দিবে। কিন্তু তা না করে আলী আজগর জমিতে বালু ভরাট করে ঘর নির্মাণ করতে গেলে বাঁধা দাতা আমির হোসেন, এর ফলে আলী আজগর তার পরিবার নিয়ে এক ঝুপরি ঘরে মানবেতর জীবনযাপন করছে।

আলী আজগরের স্ত্রী জোসনা বেগম তিতাস উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. পারভেজ হোসেন সরকারের দৃষ্টি আর্কষণ করে বলেন আমি হক টাকা দিয়ে জমি কিনেছি অনেক কষ্ট করে বালু ভারাট করে ঘর তুলতে গেলে আমির হোসেন বাঁধা দেয়, এতে আমি আমার স্বামী ছেলে মেয়ে ও নাতি নাতনিদের নিয়ে এই ঝুপরি ঘরে খুব কষ্টে আছি, আরো বলেন শুনতেছি আমাদের চেয়ারম্যান সাহেব অনেক ভালো মানুষ। তিনি যদি হক বিচার করে দিয়ে আমার জায়গাটা বুঝিয়ে দেয় তাহলে আমি ঘরটা উঠাতে পারব।

এদিকে আমির হোসেন বলেন, আমি সাড়ে দশ শতক জমি বিক্রি করেছি, আলী আজগর আমার সাথে প্রতারণা করে বায়না পত্র দলিলে একুশ শতক লিখেছে।

অপর দিকে আমির হোসেনের ছোট ভাই প্রবাস থেকে মোবাইলে সাংবাদিকদের বলেন আমি জমি বিক্রি করি নাই।

ইউপি চেয়ারম্যান ফারুক মিঞা সরকার বলেন আলী আজগর বায়নাপত্র দলিল মূলে একুশ শতক জমির মালিক। আমির গং যদি পুরো জমি না দেয় তাহলে লকডাউন শেষ হলে আমরা শালিস বৈঠকে বসে বিচার করে দিব।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা