May 7, 2024, 10:24 am
সর্বশেষ:
সম্ভাবনার ‘মেঘনা’ ও জনপ্রতিনিধি নির্বিঘ্নে সবাই ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিবেন : অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদএমপি মেঘনায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় মাদ্রাসার বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাত করেছে অধ্যক্ষ মেঘনায় বিএনপি থেকে বহিস্কৃত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় একাধিক নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দুদকের পরিচালক থেকে মহাপরিচালক পদে পদন্নোতি পেলেন শিরিন পারভীন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন মন্ত্রী–এমপিদের চাপে মাঠ প্রশাসন,  স্পিকারকে চিঠি দেবে ইসি মেঘনায় পাকের ঘরে রাতে আগুন দিয়েছে দূর্বৃত্তরা মেঘনায় ফেসবুক ‘ফেক’ আইডির বিরুদ্ধে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর অভিযোগ শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজে অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে দুদক

মেঘনায় সুষ্ঠু ভোট নিয়ে সঙ্কা

 

নিজস্ব প্রতিবেদক।। 
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপ আগামী ৮ মে মেঘনা উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে মোট ১৩ প্রার্থী অংশ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রতীক বরাদ্দের পর তাপপ্রবাহ উপেক্ষা করে পথসভা, মোটর সাইকেল শোভাযাত্রা,প্রতিটি প্রার্থীর নারী কর্মীরা ঘরে ঘরে ভোট প্রার্থনা করছেন। মাঠ ঘুরে দেখা যায় সুষ্ঠু ভোট নিয়ে সঙ্কায় আছেন প্রার্থী ও সাধারণ ভোটাররা। একাধিক প্রার্থীর সাথে কথা বলে জানা যায় গত জাতীয় নির্বাচনের পর পরই কোন এক প্রার্থীর সাথে স্থানীয় প্রশাসনের বিশেষ সুবিধা দেওয়ার গোপন সমঝোতা হয়েছে। শুধু তাই নয় চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মিলে গোপন প্যানেল হওয়ার খবর নির্ভর যোগ্য সূত্র জানিয়েছে। তবে নির্বাচনের হালচাল ও প্রশাসনের অবস্থা গভীর পর্যবেক্ষণ করে যদি পরিবর্তন দেখা না যায় তখন লিখিত অভিযোগ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে কিছু প্রার্থী এমন তথ্য সূত্র জানায়। অধিকাংশ ভোটার নির্বাচন নিয়ে তেমন একটা কথা বলছেন না। প্রার্থীরা ভোটারদের চেয়ে কর্মীদের গুরুত্ব দিয়ে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ফলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে কিনা এ নিয়ে ভোটারদের মধ্যে সঙ্কা রয়েছে। কিছু কিছু এলাকায় মাঠ ঘুরাতে পেশি শক্তির ব্যবহারের প্রস্তুতি নিচ্ছে এমন তথ্য সূত্র জানায়। ইতিমধ্যে দু এক জায়গায় বিচ্ছিন্ন সহিংসতা হয়েছে। সাধারণ ভোটাররা সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির গুরুত্ব দিতে জোর দাবি জানিয়েছেন। উপজেলার একটি ইউনিয়ন বিচ্ছিন্ন সহ বিভিন্ন কেন্দ্র বিচ্ছিন্ন থাকায় অধিকতর ঝুঁকি। এছাড়া প্রতিটি কেন্দ্রই ঝুঁকি পূর্ণ তালিকা করে অধিকতর নিরাপত্তা নিশ্চিতের বার্তা সাধারণ ভোটারদের নিকট পৌঁছাতে পারলে ভোটারের উপস্থিতি বাড়বে। অন্যথায় ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার সম্ভাবনা আছে এমন খবর পাওয়া গেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা