May 17, 2024, 8:26 am
সর্বশেষ:
উপকর কমিশনারসহ তিন জনের নামে দুদকের মামলা মেঘনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স : ৭ চিকিৎসক বদলি ও দায়িত্বশীলতা অতিরিক্ত ডিআইজি শিমুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক দুই পাসপোর্ট অফিসে দুদকের দুটি পৃথক অভিযান মেঘনা উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম সম্ভাবনার ‘মেঘনা’ ও জনপ্রতিনিধি নির্বিঘ্নে সবাই ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিবেন : অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদএমপি মেঘনায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় মাদ্রাসার বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাত করেছে অধ্যক্ষ মেঘনায় বিএনপি থেকে বহিস্কৃত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় একাধিক নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

সকলের সহযোগিতায় বেঁচে যেতে পারে ফজলুর রহমান।

২৮ মে ২০১৯ বিন্দুবাংলা টিভি. কম,

স্টাফ রিপোর্ট:কানাইঘাট উপজেলার মন্তাজগঞ্জ ইউনিয়নের মিকিরপাড়া গ্রামের আব্দুল করিমের ছেলে ফজলুর রাহমান সে একজন দিনমজুর এলাকার বিভিন্ন কাজ কাম করে জীবীকা নির্বাহ বা পরিবার চালিয়ে যাচ্ছিলো।

সে গত ৮ আগষ্ট ১৮ ইং( বুধবার) একি গ্রামের মর্তুজা আহমদের বাড়িতে কাজ করতে গিয়ে গাছের ডাল ভেঙে পড়ে যায় সকলের সহযোগিতায় উদ্ধার করে এম.এ.জি ওসমানী মেডিকেল নিয়ে গেলে জানা যায় তাহার লিঙ্গ, কম্বলের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি রগ ছিড়ে যায় দীর্ঘদিন থেকে অপারেশন এর অভাবে চিকিৎসকের দেওয়া ভিন্ন পথে চালিয়ে যাচ্ছে প্রশাব পায়খানা। নিজের পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা খুব সুবিধাজনক না হওয়ায় সে এখন মৃত্যুর পথযাত্রী। এতদিন নিজে রুজি রোজগার করে পরিবার চালালেও এখন তাও একেবারে বন্ধ। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাঁর চিকিৎসায় জন্য প্রায় লক্ষাধিক টাকা খরচ হবে। প্রাথমিক চিকিৎসার তিন মাস পরে অপারেশন করার কথা জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। কিন্তু অভাবী ফজলুর রহমানের পরিবার আজ পর্যন্ত এত টাকা জোগার করা সম্ভব হয়নি। শুধু তাই নয়, এক সাথে কখনো এত টাকা জোগার করতে পারবেনা ফজলুর রহমানের অভাবগ্রস্থ পরিবার। তাই অনিশ্চিত জীবনের দিকে এগুচ্ছে ফজলুর রহমান। সে এখন সবার ভালোবাসায় বাঁচাতে চায়। ফজলুর রহমান জানায়, আজ আমি নিঃস্ব। যেখানে আজ আমার স্বপ্নের দিন গুনার কথা সেখানে আজ আমি মৃত্যুর দিন গুনছি। কয়েক বছর থেকে দিনমজুর হিসেবে কাজ করলেও মুটামুটি ভালোই চলছিল আমাদের অভাবের পরিবার। উপযুক্ত সময়ে বিয়ের পিড়িতে এসে আজ তিন সন্তানের জনক তিনি বর্তমানে জকিগঞ্জ উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নে সাতঘরি গ্রামের শশুর রখন মিয়ার বাড়ীতে থাকে দীর্ঘদিন থেকে আছেন। শশুর রখন মিয়ার অর্থনৈতিক অবস্থা খুব সুবিধাজনক না নিজে থানাবাজারে পাহারাদারি বেতন কোন রকম পরিবার চালিয়ে যাচ্ছেন। ফজলুর রহমান জানায় অর্থাভাবে বেশীদূর চিকিৎসা নেয়া সম্ভব হচ্ছে না। হৃদয়বান ব্যক্তিবর্গের সহানুভূতি না পেলে আমার আর এ স্বপ্নের পৃথিবীতে বেঁচে থাকা অনিশ্চিত। আমি এখন বেঁচে থাকতে মহান আল্লাহর নিকট প্রার্থনার পাশাপাশি সকল হৃদয়বান ব্যক্তিবর্গের আর্থিক সহযোগিতা প্রত্যাশী। আমি দৃড় আশাবাদী, সবার প্রচেষ্টায় নতুন জীবন আমি ফিরে পাবো।

স্থায়ী ঠিকানা: ফজলুর রাহমান পিতাঃ আব্দুল করিম গ্রামঃ মিকিরপাড়া ডাকঃ দনাবাজার কানাইঘাট।
বর্তমান ঠিকানা: গ্রামঃ সতঘরি জকিগঞ্জ, সিলেট।
মোবাইল +৮৮০১৭৯৮০০৫৬৪৮ (নাম্বার বিকাশ)


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা