May 18, 2024, 9:14 am
সর্বশেষ:
উপকর কমিশনারসহ তিন জনের নামে দুদকের মামলা মেঘনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স : ৭ চিকিৎসক বদলি ও দায়িত্বশীলতা অতিরিক্ত ডিআইজি শিমুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক দুই পাসপোর্ট অফিসে দুদকের দুটি পৃথক অভিযান মেঘনা উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম সম্ভাবনার ‘মেঘনা’ ও জনপ্রতিনিধি নির্বিঘ্নে সবাই ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিবেন : অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদএমপি মেঘনায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় মাদ্রাসার বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাত করেছে অধ্যক্ষ মেঘনায় বিএনপি থেকে বহিস্কৃত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় একাধিক নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

প্রতিবন্ধী রিকশাচালক হত্যা: ৪ দিনের রিমান্ডে সেই কনস্টেবল

৩০ ডিসেম্বর ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

রংপুরে প্রতিবন্ধী রিকশাচালক নাজমুল ইসলামকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় পুলিশ কনস্টেবল হাসান আলীর চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বুধবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুরে রংপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক ফজলে এলাহী খান এই আদেশ দেন।

এছাড়া, হাসান আলীর স্ত্রী সাথী বেগমকে জেল গেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছে আদালত। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী উপ-পুলিশ কমিশানার (কোতোয়ালি জোন) আলতাফ হোসেন।

সহকারী উপ-পুলিশ কমিশানার জানান, ২৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় নগরীর আশরতপুর কোর্টপাড়া এলাকায় পুলিশ সদস্য হাসান আলীর ভাড়া বাসা থেকে প্রতিবন্ধী রিকশাচালক নাজমুল ইসলামের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে কনস্টেবল হাসান আলী ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে এলাকাবাসী। ঘটনার পরপরই ওই পুলিশ সদস্য ও তার স্ত্রীকে আটক করে।

আগের দিন রাতে রিকশাচুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে হাসান আলীর সঙ্গে নাজমুলের বিরোধ হয়। এরই জের ধরে প্রতিবন্ধী নাজমুলকে মারধর করেন হাসান আলী। একপর্যায়ে অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে তাকে আশরতপুর কোর্টপাড়া এলাকার নিজের ভাড়া বাড়িতে নিয়ে যান হাসান আলী। পরে ওই বাড়ি থেকে নাজমুলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ওইদিন রাতে নাজমুলের স্ত্রী শ্যামলী বেগম বাদী হয়ে পুলিশ কনস্টেবল হাসান আলী ও তার স্ত্রী সাথী বেগমকে আসামি করে একটি মামলা করেন।

২৪ ডিসেম্বর অভিযুক্তদের আদালতে হাজির করে ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। আদালত বুধবার শুনানি শেষে হাসান আলীর ৪ দিনের রিমান্ড এবং তার স্ত্রীকে জেল গেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দেন।

জিজ্ঞাসাবাদ ও তদন্তে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা