July 8, 2025, 7:10 am
সর্বশেষ:
মেঘনা উপজেলা বিএনপির উপদেষ্টা পরিষদ দলের গঠন তন্ত্র অনুযায়ী করা হয়েছে : আক্তারুজ্জামান সরকার অভিযোগহীন অপরাধ: প্রশাসন জানে, তবুও নীরব কেন? জল ঘোলায় রিজিক মেলায় যারা, তারা বিপথগামী, উত্তরণের পথ এখনই জরুরি মেঘনায় পতিত সরকারের পরেও রাজনৈতিক অস্থিরতায় সামাজিক বিপর্যয় বেড়েই চলছে আন্দোলনের আগুনে গড়া এক ছাত্রনেতা নাজমুল হাসান মেঘনায় নব্য মাদক সম্রাট : শেল্টারে মুখোশধারী নৌকার পক্ষে প্রচারণায় বিএনপি নেতার ভিডিও ভাইরাল : বিব্রত মেঘনা বিএনপি জুলাইয়ে গণতন্ত্রের ডাক, এখন কেন ‘মার্কা’ তান্ত্রিক পদ্ধতির খোঁজ? মেঘনায় মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ভুয়া পরিচয়ে চাকরি? আইনের পথেই হোক সমাধান

নকল গহনা নিয়ে গেলেন বর, মিললো তালাক

১৩ জুন ২০২১, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, নীলফামারী সংবাদদাতাঃ

পারিবারিকভাবে আড়াই মাস আগে বিয়ে রেজিস্ট্রি হয়। শুক্রবার ছিলো আনুষ্ঠানিকভাবে বউ ঘরে তোলার দিন। কিন্তু বিপত্তি বাধালেন বরপক্ষ। নববধূর জন্য নিয়ে এসেছেন নকল গহনা।

এ নিয়ে বরপক্ষ ও কনেপক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পরে বরকে একদিন আটকে রেখে স্থানীয়ভাবে মীমাংসা করে তালাক নেয় কনেপক্ষ। ঘটনাটি ঘটেছে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার বোতালাগাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ সোনাখুলি গ্রামের সরকার পাড়ায়।

স্থানীয়রা জানান, ওই এলাকার মো. আকবর আলীর মেয়ের সঙ্গে আড়াই মাস আগে বিয়ে রেজিস্ট্রি হয় দিনাজপুরের খানাসামা উপজেলার তেবাড়িয়া চৌপথি এলাকার হোটেল ব্যবসায়ী মো. হবিবর রহমানের ছেলের মো. মফিজুল ইসলামের।

শুক্রবার (১১ জুন) ছিলো কনে বিদায়ের দিন। সন্ধ্যায় ৫০-৬০ জন লোক নিয়ে কনেকে নিতে শ্বশুরবাড়িতে আসেন মফিজুল। একদিকে বরপক্ষের খাওয়া-দাওয়া চলছিল আর অন্যদিকে কনে সাজানো হচ্ছিলো। কনের ভাবি বুঝতে পারেন বরপক্ষের দেওয়া হাতের বালা দুটি স্বর্ণের নয়, সিটিগোল্ডের। এ নিয়ে বরপক্ষের সঙ্গে শুরু হয় কথা কাটাকাটি। এরপর হাতাহাতি।

ওই দিন সারারাত বরপক্ষকে আটকে রাখে কনেপক্ষের লোকজন। শনিবার (১২ জুন) বিকেলে দু’পক্ষের স্থানীয় জনপ্রতিনিধির উপস্থিতিতে কনেপক্ষ তালাক নেয়।

বোতলাগাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ আলী সরকার জানান, আড়াই মাস আগে তাদের বিয়ে রেজিস্ট্রি হয়েছিল। শুক্রবার কনে নিয়ে যাওয়ার অনুষ্ঠান ছিল। এ দিন রাতে মতবিরোধ তৈরি হওয়ায় বিয়ে ভেঙে যায় তাদের।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা