May 17, 2024, 3:02 am
সর্বশেষ:
উপকর কমিশনারসহ তিন জনের নামে দুদকের মামলা মেঘনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স : ৭ চিকিৎসক বদলি ও দায়িত্বশীলতা অতিরিক্ত ডিআইজি শিমুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক দুই পাসপোর্ট অফিসে দুদকের দুটি পৃথক অভিযান মেঘনা উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম সম্ভাবনার ‘মেঘনা’ ও জনপ্রতিনিধি নির্বিঘ্নে সবাই ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিবেন : অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদএমপি মেঘনায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় মাদ্রাসার বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাত করেছে অধ্যক্ষ মেঘনায় বিএনপি থেকে বহিস্কৃত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় একাধিক নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২২ দিন সরকারি ছুটির মধ্যে ৭ দিনই শুক্র-শনিবার

২০২১ সালে সরকারি ছুটি ২২ দিন। এর মধ্যে ৭ দিনই সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্র ও শনিবার পড়েছে। এ কারণে সরকারি ছুটি ভোগ করা থেকে অনেক চাকরিজীবী বঞ্চিত হবেন আসছে বছর।

সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে ছুটির এ তালিকা অনুমোদন দেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

পরে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ-সংক্রান্ত তথ্য সাংবাদিকদের জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। তিনি জানান, উল্লিখিত ছুটি ছাড়াও আগামী বছর বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীর জন্য আলাদা আলাদা ঐচ্ছিক ছুটি আছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, ২০২১ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ। এর মধ্যে সাধারণ ছুটি ১৪ দিন। আর সরকারের নির্বাহী আদেশে ছুটি থাকবে ৮ দিন। সব মিলিয়ে মোট ২২ দিন। সাধারণ ছুটির মধ্যে ৬ দিন সাপ্তাহিক ছুটির দিনে পড়েছে। নির্বাহী ছুটির আট দিনের মধ্যে একদিন পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন।

এ ছাড়া বরাবরের মতো বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীর জন্য ঐচ্ছিক ছুটি রাখা হয়েছে। মুসলমানদের বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসবের জন্য ঐচ্ছিক ৫ দিন, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ৮ দিন, খ্রিস্টানদের জন্য ৮ দিন এবং বৌদ্ধদের জন্য ৫ দিন ছুটি থাকবে।

এ ছাড়া পার্বত্য নৃগোষ্ঠীর বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীর জন্য ২ দিন ঐচ্ছিক ছুটি থাকবে।

মন্ত্রিসভার আজকের বৈঠকে ২০১৯-২০ অর্থবছরের মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর কার্যাবলি সম্পর্কিত বার্ষিক প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে করোনার কারণে প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ।

অন্যদিকে, বিদায়ী অর্থবছরে মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ২ হাজার ৬৪ মার্কিন ডলার, যা আগের বছর ছিল ১ হাজার ৯০৯ মার্কিন ডলার। বিদায়ী অর্থবছরে দারিদ্র্যের হার আগের বছরের চেয়ে কিছুটা কমেছে। এই হার দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ৫ শতাংশ, যা আগের বছর ছিল ২১ দশমিক ৮ শতাংশ।

আর বিদায়ী অর্থবছরে চরম দরিদ্রের হার দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৫ শতাংশ, যা আগের বছর ছিল ১২ দশমিক ৯ শতাংশ। এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, করোনার কারণে দারিদ্র্যের প্রভাব চলতি অর্থবছরে বোঝা যাবে।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা