May 18, 2024, 8:34 am
সর্বশেষ:
উপকর কমিশনারসহ তিন জনের নামে দুদকের মামলা মেঘনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স : ৭ চিকিৎসক বদলি ও দায়িত্বশীলতা অতিরিক্ত ডিআইজি শিমুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক দুই পাসপোর্ট অফিসে দুদকের দুটি পৃথক অভিযান মেঘনা উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম সম্ভাবনার ‘মেঘনা’ ও জনপ্রতিনিধি নির্বিঘ্নে সবাই ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিবেন : অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদএমপি মেঘনায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় মাদ্রাসার বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাত করেছে অধ্যক্ষ মেঘনায় বিএনপি থেকে বহিস্কৃত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় একাধিক নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১০ বছর ধরে ৫০ কিশোরীকে ধর্ষণ, ভিডিও ধারণের পর বিক্রি

১৭ নভেম্বর ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

কিশোরীদের ধর্ষণ এবং সেই ধর্ষণের ভিডিও, ছবি তুলে ডার্ক ওয়েবে বিক্রিও করা হচ্ছিলো। এসব কুকর্ম ফাঁস না করতে নির্যাতিতাদের মুখ বন্ধ রাখতে দেওয়া হতো দামী-দামী উপহার। এভাবে ১০ বছর ধরে পঞ্চাশ জনের বেশি কিশোরীকে ধর্ষণ করা হয়। তবে শেষরক্ষা হলো না।

মঙ্গলবার (১৭ নভেম্বর) ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা বা সিবিআইয়ের জালে ধরা পড়ল উত্তরপ্রদেশের সেই সরকারি ইঞ্জিনিয়ার। জেরায় নিজের কৃতকর্মের কথা স্বীকার করেছেন তিনি।

উত্তরপ্রদেশের বান্দা, চিত্রকূট এবং হামিরপুরে একাধিক শিশু-কিশোরী নির্যাতনের খবর মিলছিল। চলতি বছরের শুরুতে সিবিআইয়ের কাছে এ নিয়ে অভিযোগ দায়ের হয়। তারই ভিত্তিতে তদন্তে নেমেছিল সিবিআইয়ের বিশেষ দল। অবশেষে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে তারা।

জানা গেছে, অভিযুক্তর বাড়িতে তল্লাশি করে আট লক্ষ নগদ টাকা, বৈদ্যুতিন গ্যাজেটস, ৮টি মোবাইল, কুকীর্তির নানা আলামত ও একাধিক ল্যাপটপ উদ্ধার হয়েছে।

অভিযুক্ত ব্যক্তি উত্তরপ্রদেশে সেচ দপ্তরে জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, গত ১০ বছরে ৫ থেকে ১৬ বছর বয়সি প্রায় ৫০ জনকে ধর্ষণ, যৌন হেনস্তা করেছেন তিনি। এমনকী, এসব অপকর্মের ভিডিও মোবাইল ও ল্যাপটপে বন্দি করে রাখতেন তিনি। পরে সেই ছবি, ভিডিও ডার্ক ওয়েবে বিক্রিও করেছেন। যা তার ই-মেইল যাচাই করে জানা যায়। দেশে-বিদেশে নিয়মিত এগুলো সরবরাহ করা হতো।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা