May 17, 2024, 4:26 am
সর্বশেষ:
উপকর কমিশনারসহ তিন জনের নামে দুদকের মামলা মেঘনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স : ৭ চিকিৎসক বদলি ও দায়িত্বশীলতা অতিরিক্ত ডিআইজি শিমুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক দুই পাসপোর্ট অফিসে দুদকের দুটি পৃথক অভিযান মেঘনা উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম সম্ভাবনার ‘মেঘনা’ ও জনপ্রতিনিধি নির্বিঘ্নে সবাই ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিবেন : অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদএমপি মেঘনায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় মাদ্রাসার বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাত করেছে অধ্যক্ষ মেঘনায় বিএনপি থেকে বহিস্কৃত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় একাধিক নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

সাবেক মেয়র মান্নানের এক বছর কারাদণ্ড, জরিমানা ৫০ লাখ

১৮ নভেম্বর ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র অধ্যাপক এমএ মান্নানের এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ঢাকার বিভাগীয় স্পেশাল জজ সৈয়দ কামাল হোসেনের আদালত এই রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে তাকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরো তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে তাকে।

বুধবার (১৮ নভেম্বর) দুদকের আইনজীবী মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, মঙ্গলবার ঢাকার বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক সৈয়দ কামাল হোসেন এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় মান্নান আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তিনি আপিল সত্ত্বেও জামিন আবেদন করলে বিচারক তার জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন। এছাড়া একই মামলায় গোলাম কিবরিয়া নামে এক আসামিকে খালাস দেন আদালত।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র থাকাকালে (২০১৩ সালের ১৮ আগস্ট থেকে ২০১৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত) ৯৯৯টি ভুয়া ভাউচারের অনুদান ও ব্যয় দেখিয়ে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ত্রাণ এবং দরিদ্র তহবিল থেকে ৪৯ লাখ ১ হাজার ৮৪৮ টাকা আত্মসাৎ করেন এম এ মান্নান।

এ ঘটনায় দুদকের উপসহকারী পরিচালক শামসুল আলম ২০১৬ সালের ২৩ জুন গাজীপুরের জয়দেবপুর থানায় মান্নান ও তার সহযোগী গোলাম কিবরিয়ার বিরুদ্ধে জয়দেবপুর থানায় একটি মামলা করেন।

২০১৭ সালের ১২ জানুয়ারি মান্নান ও গোলাম কিবরিয়ার নামে চার্জশিট দাখিল করে দুদক। এরপর গাজীপুরে স্পেশাল জজ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে বিচারের জন্য ঢাকার বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতে বদলি করেন। ২০১৯ সালের ১৭ জানুয়ারি তাদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন ঢাকার বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালত। এ মামলায় বিভিন্ন সময় ছয়জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা