May 17, 2024, 9:44 am
সর্বশেষ:
উপকর কমিশনারসহ তিন জনের নামে দুদকের মামলা মেঘনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স : ৭ চিকিৎসক বদলি ও দায়িত্বশীলতা অতিরিক্ত ডিআইজি শিমুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক দুই পাসপোর্ট অফিসে দুদকের দুটি পৃথক অভিযান মেঘনা উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম সম্ভাবনার ‘মেঘনা’ ও জনপ্রতিনিধি নির্বিঘ্নে সবাই ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিবেন : অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদএমপি মেঘনায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় মাদ্রাসার বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাত করেছে অধ্যক্ষ মেঘনায় বিএনপি থেকে বহিস্কৃত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় একাধিক নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

দ্বিতীয় দফায় ভাসানচরে যাচ্ছে রোহিঙ্গারা

২৯ ডিসেম্বর ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

দ্বিতীয় ধাপে রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তরের প্রক্রিয়া চলছে। স্বেচ্ছায় যেতে আগ্রহী এমন ৪২৭টি পরিবারের ১ হাজার ৭৭২ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

ভাসানচর রোহিঙ্গা আশ্রয়ণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক নৌবাহিনীর কর্মকর্তা কমডোর আবদুল্লাহ আল মামুন চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

কমডোর আবদুল্লাহ আল মামুন চৌধুরী বলেন, রোহিঙ্গাদের মঙ্গলবার সকালে ভাসানচরে নিয়ে যেতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নিয়েছে নৌবাহিনী। চট্টগ্রামে সকাল ৮টা থেকে এ সকল রোহিঙ্গাকে নৌবাহিনীর জাহাজে তোলা হচ্ছে। যা বিভিন্ন টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচারও করা হয়েছে।

সকাল ১০টার মধ্যে নৌবাহিনীর ৭টি জাহাজ রোহিঙ্গাদের নিয়ে ভাসানরের উদ্দেশে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা ত্যাগ করবে বলে জানান এই কর্মকর্তা। প্রথম দফায় ১ হাজার ৬৪২ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়।

এর আগে কক্সবাজারের আশ্রয়কেন্দ্র থেকে ৩০টি বাসে করে রোহিঙ্গাদের চট্টগ্রামে আনা হয়।

উখিয়ার স্থানীয়রা জানান, রোববার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে অনেক রোহিঙ্গাকে উখিয়ার কুতুপালং সংলগ্ন ট্রানজিট ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয়। আবার অনেককে সোমবার (২৮ ডিসেম্বর) সকালে আনা হয়। রাতে উখিয়া ডিগ্রি কলেজ ক্যাম্পাসে জড়ো করা হয় যাত্রীবাহী বাস। সেখান থেকে সোমবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে ৩০টি বাস তাদের নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা হয়।

স্থানীয় মুদি দোকানি আবুল কালাম জানান, সোমবার বেলা ১২টায় দ্বিতীয় বারের মতো প্রথম দফায় রোহিঙ্গাদের নিয়ে ১৩টি বাস উখিয়া ডিগ্রি কলেজ ক্যাম্পাস থেকে ছেড়ে যায় তার সামনে দিয়ে। পরে আরো বাসে করে তাদের নিয়ে যাওয়া হয়।

প্রথমবারের মতোই এবারও রোহিঙ্গাদের বহনকারী বাসগুলোর সামনে ও পেছনে র‌্যাব, পুলিশ ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কড়া পাহারা দেখা গেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা