• সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:১৮ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
সর্বশেষ
মেঘনায় নদীপথে চাঁদাবাজি বন্ধে আইনগত কাঠামোর ভেতরে রাজস্ব আদায়ের সম্ভাবনা প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি: হাসিনা, রেহানা ও টিউলিপের মামলার রায় আজ দাউদকান্দিতে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত গণ অধিকার পরিষদ নেতা যোগ দিলেন এনসিপিতে একটি গণমিছিলেই হযবরল বিএনপি হলো সুসংগঠিত, মেঘনায় ঐক্যের জোয়ার মেঘনায় ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের গণমিছিলকে কেন্দ্র করে বিএনপি ঐক্যবদ্ধ, সৃষ্টি হয়েছে উৎসবমুখর পরিবেশ মেঘনায় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত সদর দক্ষিণ সার্কেল অফিসে পুলিশ সুপারের বার্ষিক পরিদর্শন মেঘনায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান: হাসপাতালকে জরিমানা, ডেন্টাল কেয়ার সিলগালা সাপ আতঙ্কে মেঘনা সাব-রেজিস্টারের অস্থায়ী অফিস অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ স্থানান্তরের দাবি জনসাধারণের

সোনাগাজীতে স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েপড়া সাইক্লোন শেল্টারটি সংস্কারের দাবী এলাকাবাসীর।

নিজস্ব সংবাদ দাতা / ২৩৮ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৮ জুন, ২০১৯

১৮ জুন ২০১,, বিন্দুবাংলা টিভি. কম,

সৈয়দ কামাল,ফেনী থেকেঃফেনীর সোনাগাজী উপজেলার মধ্যম আহম্মদপুর গ্রামে ১৯৭০সালের ২১ সেপ্টেম্বর নির্মিত হয় সাইক্লোন শেল্টার। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ওই সাইক্লোন শেল্টারে মুক্তিযোদ্ধাদের ঘাঁটি থাকায় ভাংচুর করেছিল পাক মিলিটারি বাহিনী। এবং ওইদিন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা শহীদ মানু মিয়াকে খুন করেছিল পাক বাহিনীর দোসররা। ১৯৭২সালে ক্ষতিগ্রস্ত ওই সাইক্লোন শেল্টার পরিত্যাক্ত ঘোষনা করেছিল সরকার। প্রায় ৪৯বছর পরও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ধারনকৃত সেই সাইক্লোন শেল্টার সংস্কার অথবা পুনঃনির্মানের উদ্যোগ নেয়নি সরকার। জমিদাতা মুন্সি শামছুল হকের ছেলে জয়নাল আবদীন বলেন, ঘুর্নিঝড় চলাকালে জান মালের ক্ষতি নিয়ন্ত্রন করতে তৎকালিন সরকার আশ্রয় কেন্দ্র নির্মানের উদ্যোগ নেয়। সরকারের চাহিদা অনুযায়ী ৩০শতক জমি দান করেন।

যুদ্ধের সময় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সাইক্লোন শেল্টারটি নির্মানের মাত্র একবছর পর পরিত্যাক্ত ঘোষনা করা হয়। এরপর অনেক সরকার আইলো গেলো কেউ নির্মানের উদ্যোগ নেয়নি। প্রাকৃতিক দূর্যোগের সময় আমিন উদ্দিন মুন্সি বাজার অথবা মানুমিয়ার বাজার সাইক্লোন শেল্টারে আশ্রয় নিতে হয়। স্থানীয় ইউপি সদস্য আবদুল হাই মিষ্টার বলেন, প্রাকৃতিক দূর্যোগের সময় এখানকার লোকদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। বিষয়টি সংশ্লিস্ট দপ্তর গুলোতে বার বার অবহিত করা হয়েছে। ২০১৬সালে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদল এলাকা পরিদর্শন করে সাইক্লোন শেল্টার নির্মান উপযোগী স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছিলেন। কিন্তু অজ্ঞাত কারনে এটি অন্যত্র স্থানান্তর করা হয়। উপজেলা চেয়ারম্যান জহির উদ্দিন মাহমুদ লিপটন বলেন , ঘনবসতি পুর্ন মধ্যম আহম্মদপুর গ্রামে প্রায় ৭হাজার লোকের বসবাস । উক্ত গ্রামে নির্ধারিত স্থানে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ঘুর্নিঝড় আশ্রয়ন কেন্দ্র নির্মান করা হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন

এই জাতীয় আরো খবর দেখুন