May 21, 2024, 5:42 pm
সর্বশেষ:
উপকর কমিশনারসহ তিন জনের নামে দুদকের মামলা মেঘনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স : ৭ চিকিৎসক বদলি ও দায়িত্বশীলতা অতিরিক্ত ডিআইজি শিমুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক দুই পাসপোর্ট অফিসে দুদকের দুটি পৃথক অভিযান মেঘনা উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম সম্ভাবনার ‘মেঘনা’ ও জনপ্রতিনিধি নির্বিঘ্নে সবাই ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিবেন : অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদএমপি মেঘনায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় মাদ্রাসার বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাত করেছে অধ্যক্ষ মেঘনায় বিএনপি থেকে বহিস্কৃত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় একাধিক নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

সালিশে ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, বিচার চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন

২৬ নভেম্বর ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, কুমিল্লা প্রতিনিধি:

ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারের উপস্থিতিতে সালিশে গোলাম মহিউদ্দিন নামে এক ওষুধ ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যার বিচার চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন করেছেন তার স্ত্রী মাফিয়া বেগম। আবেদনটি মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে গৃহীত হয়। প্রধানমন্ত্রী বরাবর আবেদনে নিহতের স্ত্রী মাফিয়া বেগম আসামিদের উপযুক্ত বিচার চেয়ে বলেন, আমার চার সন্তানের মধ্যে তিনজনই প্রতিবন্ধী। তাদের মাসিক ওষুধের খরচ ১০ হাজার টাকা, যা জোগান দিতো আমার স্বামী তার ওষুধের ব্যবসা থেকে।

গত ১২ নভেম্বর কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার শিবনগর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

এদিকে আসামিদের ফাঁসির দাবিতে উপজেলার শিবনগর, চন্দনপুর, মুক্তিনগর বাজারসহ গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোতে পোস্টারিং করা হয়েছে। এছাড়া উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকায়ও পোস্টারিং করা হবে বলে জানিয়েছেন নিহত মহিউদ্দিনের ভাতিজা স্কুল শিক্ষক মুক্তাদির উল্লাহ।

জমি সংক্রান্ত বিরোধ মীমাংসার জন্য গত ১২ নভেম্বর স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান আহসান উল্লাহ ও মেম্বার আলফাজ উদ্দিনের উপস্থিতিতে পরিমাপ চলার সময় মামলার এক নম্বর আসামি লুৎফর রহমানের নেতৃত্বে পিটিয়ে হত্যা করা হয় গোলাম মহিউদ্দিনকে। এ ঘটনায় গত ১৪ নভেম্বর নিহতের স্ত্রী মাফিয়া বেগম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।

এদিকে এ হত্যাকাণ্ড ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে বিভিন্ন ভুয়া ফেসবুক আইডি থেকে মিথ্যা প্রচার চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে বাদী পক্ষ। ‘News সত্যের সন্ধানে’ নামে একটি ফেসবুক পেজে নিহত মহিউদ্দিনের স্বজনদের বিরুদ্ধে বাড়িঘর লুটের মিথ্যা প্রচারও চালানো হয়। ভিকটিমের পরিবার এ মিথ্যা লুটের অভিযোগ আনার আশঙ্কা আগেই করেছিল। এ আশঙ্কার মধ্যেই গত ১৪ নভেম্বর ২ নম্বর আসামি শাহ আলমের ঘর থেকে জিনিসপত্র সরাতে যান তার আত্মীয়রা। ওই মুহূর্তে ভিকটিমের বাড়িতে অবস্থান করা তদন্ত কর্মকর্তা মেঘনা থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) নাজির হোসেন সেখানে যান। ঘর থেকে যেসব জিনিসপত্র নিয়ে যাওয়া হয় তিনি তা লিপিবদ্ধ করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা