May 17, 2024, 5:44 am
সর্বশেষ:
উপকর কমিশনারসহ তিন জনের নামে দুদকের মামলা মেঘনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স : ৭ চিকিৎসক বদলি ও দায়িত্বশীলতা অতিরিক্ত ডিআইজি শিমুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক দুই পাসপোর্ট অফিসে দুদকের দুটি পৃথক অভিযান মেঘনা উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম সম্ভাবনার ‘মেঘনা’ ও জনপ্রতিনিধি নির্বিঘ্নে সবাই ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিবেন : অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদএমপি মেঘনায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় মাদ্রাসার বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাত করেছে অধ্যক্ষ মেঘনায় বিএনপি থেকে বহিস্কৃত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় একাধিক নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

সোহানের ঝড়ে শেখ জামালের জয়

২০ জুন ২০২১, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) সুপার লিগে নিজেদের প্রথম ম্যাচে প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবকে ৭ উইকেটের ব্যবধানে হারিয়েছে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। মূলত নুরুল হাসান সোহান ও সৈকত আলীর ঝড়ো ব্যাটিংয়ে এই জয় পেয়েছে তারা। এই ম্যাচে শেখ জামালের বিপক্ষে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ১৬৪ রানের বড় পুঁজি পায় প্রাইম ব্যাংক। জবাবে খেলতে নেমে ১১ বল হাতে রেখেই জয় তুলে নিয়েছে শেখ জামাল।

বড় লক্ষ্যে খেলতে নেমে ওপেনার মোহাম্মদ আশরাফুল মাত্র ৫ রান করে ফিরলেও আরেক ওপেনার সৈকত আলী ৩৬ বলে ৬০ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেছেন। ওয়ান ডাউনে নামা ইমরুল কায়েসও ব্যাট হাতে দারুণ পারফরম্যান্স করেছেন। তিনি ৪০ বলে ৪৪ রানের ইনিংস খেলেছেন। এরপর নুরুল হাসান সোহান ১৭ বলে ৪৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে শেখ জামালকে জিতিয়েছেন। তানবির হায়দার তার সঙ্গে অপরজিত ছিলেন ৭ রান করে। প্রাইম ব্যাংকের হয়ে রুবেল হোসেন, শরিফুল ইসলাম ও নাহিদুল ইসলাম একটি করে উইকেট নিয়েছেন।

এর আগে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে ভালো শুরু করতে পারেননি প্রাইম ব্যাংকের দুই ওপেনার রনি তালুকদার ও রুবেল মিয়া। দলীয় ১৭ রানেই তারা হারায় ওপেনার রনিকে। এই ওপেনার ৮ বলে ১১ রান করে ইলিয়াস সানির বলে তাকেই ফিরতি ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান।

এরপর রুবেল ২৩ বলে ২১ করে সানির বলেই এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন। অধিনায়ক এনামুল হক বিজয় এরপর প্রাইম ব্যাংকের রান বাড়িয়েছেন। তিনি ২৮ বলে ২৭ রান করে আউট হয়ে যান। চতুর্থ উইকেটে দারুণ এক জুটি গড়ে দলটির বড় পুঁজি নিশ্চিত করেছেন মিঠুন ও রকিবুল হাসান। এর মধ্যে ৩৬ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন মিঠুন। তিনি শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন ৬৭ রান করেন। তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ২টি ছক্কা ও ৭টি চারে। অন্যপ্রান্তেও আক্রমণাত্মক ছিলে রকিবুল। চার ছক্কার ফুলঝুরিতে তিনি করেন ১৯ বলে ৩৪ রান।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা